পেঁয়াজের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি, দেশি জাতের দাম ৩০-৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৬৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘যদি কর্তৃপক্ষ বাজার সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করত, তাহলে মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে পারত।’
বাজারে প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে সরকার প্রতিযোগিতা কমিশনকে স্বাধীন করার উদ্যোগ নিচ্ছে বলে জানান তিনি।
বিশ্বব্যাংকের অক্টোবরের কমোডিটি মার্কেট আউটলুকে ২০২৫ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য পাঁচ শতাংশ ও ২০২৬ সালে আরও দুই শতাংশ কমার পূর্বাভাস দিয়েছে।
গত নভেম্বরে ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। অক্টোবরে ছিল ১০ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ।
মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে প্রায় সব ধরনের সবজির দামও কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে।
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং করতে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকার প্রধান ‘খুব কঠোরভাবে’ এ সংক্রান্ত নির্দেশ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে দিয়েছেন বলে...
কারওয়ান বাজারের এক পোল্ট্রি মুরগি জসিম উদ্দিন জানান, তার বিক্রি প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
‘আকাশছোঁয়া দামের এই সময়ে আমরা কীভাবে বাঁচব?’
আলু, ডিমের দামও বাড়তি
রোজায় ঢাকার ভেতরে ছোলা ও খেজুর বিক্রি করবে টিসিবি।
নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের প্রতিটি উপজেলায় অভিযান চালাবে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।
বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়লেও বাড়েনি নিম্নবিত্ত মানুষের আয়। এ অবস্থায় কীভাবে চলছেন নিম্ন আয়ের মানুষ? কেন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না...
‘এত যে দাম জিজ্ঞেস করতেছেন, তাতে কী হবে? জিনিসপত্রের দাম কি কমবে?’
আলু ও পেঁয়াজের দাম আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।
‘দাম বেশি হওয়ায় মানুষ এখন সবজি কেনাও কমিয়ে দিয়েছে।’
‘আমরা জানি না কেন দাম বাড়ছে। আমরা শুনেছি সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। তবুও দাম বাড়ছে।’
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রবি মৌসুমের ফসল ঘরে না আসা পর্যন্ত নিত্যপণ্যের দাম আপাতত কমার কোনো সুযোগ নেই। আগামী বছরের শুরুতেই সংকট কাটিয়ে নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক হবে।