বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কোস্টগার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী ও সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের তলব করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা
শেয়ার কারসাজি করা ব্যক্তিরা ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার থেকে হতাশা ছাড়া আর কিছুই পাননি। বিদেশি বিনিয়োগকারীসহ অনেকে পুঁজিবাজার ছেড়ে চলে গেছেন।
খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১১ ও ২০১২ সালে জোর করে শেয়ার বিক্রি বন্ধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ফলে শেষ পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
দুঃখজনক বিষয় হলো—ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে।
এর আগে ২০০৮ সালে শেয়ারের দাম কারসাজির দায়ে এবি ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকিং উইংকে ১০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এভাবে মধ্যস্থতাকারী অনুমোদন দেওয়ায় বাজারে ভালো কোনো ফল বয়ে আনেনি। বরং শেয়ারবাজারে সেবার মানের পতন হয়েছে, এতে বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমেছে।
বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, গত ১৪ বছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত অনেক প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের কাজ করছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী এই প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ সরকার পতনের পর পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এভাবে মধ্যস্থতাকারী অনুমোদন দেওয়ায় বাজারে ভালো কোনো ফল বয়ে আনেনি। বরং শেয়ারবাজারে সেবার মানের পতন হয়েছে, এতে বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমেছে।
বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, গত ১৪ বছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত অনেক প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের কাজ করছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী এই প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ সরকার পতনের পর পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বলেছিল, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে ও শেয়ারবাজার চাঙা করতে এই আয়োজন। যদিও এভাবে রোড শো করে বিদেশি বিনিয়োগ টানা বিএসইসির দায়িত্ব নয়, তাছাড়া তালিকাভূক্ত কোম্পানির টাকায়...
নতুন অর্থবছরের প্রথম দিনে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়েছে ৫ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে। গত অর্থবছরে শুরু হয়েছিল ৬ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে।
আজ ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৪০১টি শেয়ারের মধ্যে ২৪৬টির দাম বেড়েছে, ৯৯টির কমেছে এবং ৫৬টির অপরিবর্তিত আছে।
আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮২ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৪৪ দশমিক ১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৩ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ১৬১ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে লেনদেন শেষ করেছে।
এসএস স্টিলের বিক্রি বাড়লেও অন্যান্য আর্থিক সূচকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এর মুনাফা কমছে। এর মূল কারণ মূলত ঋণের উচ্চ সুদ ও কাঁচামালের উচ্চমূল্য।
এক বছর আগে, বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ১৮ লাখ ৭১ হাজার। এটি ২০২২ সালের মে মাসে ছিল ২০ লাখ ৮০ হাজার। এর আগের বছরে একই মাসে ছিল ২৬ দশমিক ৬১ হাজার।