প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারের ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর জন্য সুখবর আসতে পারে।
কীসের ভিত্তিতে বিনিয়োগকারীরা বলছেন টাকা লোপাট হয়েছে? কেন পুঁজিবাজারে শেয়ারের দাম বাড়ছে না?
‘শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।’
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী আরও বলেন, ‘আশা করি, ভবিষ্যতে এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। আইনশৃঙ্খলা স্থিতিশীল থাকলে ও ক্রেতাদের আস্থা বাড়লে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার...
আন্দোলনরত কর্মকর্তারা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ নেতৃত্বের পদত্যাগ দাবি করলেও বিএসইসির চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনার তাদের দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।
মূলত উচ্চহারে সুদ, মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের মুনাফা কমেছে।
মূলত কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে অবকাঠামো প্রকল্পগুলোয় সরকারি খরচ কমে যাওয়ায় এমনটি হয়েছে।
এসব বিষয় খতিয়ে দেখতে বিএসইসি ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কর্মকর্তাদের নিয়ে কমিটি করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৬ মিনিটে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে হয় ৬ হাজার ৩২৬।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তালিকাভুক্ত ৫৭ বিমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৩টির দাম বেড়েছে।
পুঁজিবাজারে রাষ্ট্রায়ত্ত পদ্মা অয়েল কোম্পানির মুনাফা ২০২২ সালের অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়কালে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে।
কারিগরি ত্রুটির কারণে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বন্ধ হয়ে গেছে। তবে, অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন চলছে।
বিশ্বব্যাপী দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ অর্থনৈতিক মন্দা যেন দেশের পুঁজিবাজারসহ অর্থনীতির কোনো খাতে বিরূপ প্রভাব না ফেলে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ৩০৭ পয়েন্ট কমেছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সূচক ছিল নিম্নমুখী। পুরো সপ্তাহজুড়ে কেন ছিল পতনমুখী ধারা?