যদি বিকেলে নাশতায় ভিন্ন স্বাদের মজাদার কিছু থাকে তাহলে কার না ভালো লাগে।
দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) গতকাল শুক্রবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
প্রায় ৬ মাস পর পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
টিসিবির কার্ডধারী পরিবরারের পাশাপাশি সব ভোক্তা এই পেঁয়াজ দুই কেজি করে কিনতে পারবেন।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা দেয়। পরে, নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
বাংলাদেশে আরও ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত। ভারতের রপ্তানিকারকরা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই পেঁয়াজ বাংলাদেশে পাঠাতে পারবে।
তবে, কী পরিমাণ রপ্তানি করা হবে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।
‘প্রতিযোগিতা কম থাকায় তারা অবৈধভাবে মুনাফা অর্জনের জন্য নিজেদের মধ্যে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।’
‘যথাসময়ে চালান খালাস না নেওয়ায় পেঁয়াজে পচন ধরতে শুরু করেছে।’
তবে, কী পরিমাণ রপ্তানি করা হবে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।
‘প্রতিযোগিতা কম থাকায় তারা অবৈধভাবে মুনাফা অর্জনের জন্য নিজেদের মধ্যে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।’
‘যথাসময়ে চালান খালাস না নেওয়ায় পেঁয়াজে পচন ধরতে শুরু করেছে।’
বাজার স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি ভোক্তা পর্যায়ে এই পণ্যটির দাম ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার স্বার্থে এমন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র।
জেলা প্রশাসন গতকাল রোববার বিকেলে এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়।
বাজারে হঠাৎ চাহিদা তৈরি হওয়ায় কৃষক খেত থেকে নতুন পেঁয়াজ আগেই তুলে ফেলছে।
গতকাল রোববার দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১৯৬ থেকে ২২০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
‘বাজারে এখন যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে, সেগুলো আগেই আমদানি করা। ভারতের নিষেধাজ্ঞার প্রভাব বাজারে এখনই পড়ার কথা না৷ কিন্তু ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই দাম বাড়িয়ে দেন। এটা এখন আমাদের দেশে নিয়মিত অভ্যাস...
বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ মন্তব্য করেছেন, পেঁয়াজের দাম হঠাৎ করে ৭০ থেকে ৮০ টাকা বেড়েছে, এটা ব্যবসায়ীদের দায়িত্বশীল আচরণ নয়।
‘নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসতে কমপক্ষে আরও দুমাস সময় লাগবে। নতুন পেঁয়াজ বাজারে এলেই দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।’