প্রধানমন্ত্রী আহতদের অবস্থা দেখে আবেগাপ্লু হয়ে পড়েন এবং চোখের পানি ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন।
আজ শুক্রবার সকালে তিনি অজ্ঞাত ব্যক্তিদের দেওয়া আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবনের বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আজ মেট্রো রেল বন্ধ কারণ, এই স্টেশন সেভাবে ধ্বংস হয়েছে যেটা সম্পূর্ণ ডিজিটাল ও ইলেকট্রনিক সিস্টেম, সম্পূর্ণ মডার্ণ। এটাতো কতদিনে ঠিক হবে আমি জানি না। কষ্ট পাবে কিন্তু মানুষ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোটা নিয়ে ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
‘ব্যবস্থা নেবো না কেন? তাদের তো চাকরি করার কোনো অধিকারই থাকবে না।’
‘এই খেলাধুলার মধ্য দিয়ে একসময় আমাদের উপযুক্ত খেলোয়াড় গড়ে উঠবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের আমন্ত্রণে সে দেশে তিন দিনের দ্বিপাক্ষিক সফর শেষে বেইজিং থেকে ঢাকা ফিরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী চীনা ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে বাংলাদেশের মূল খাতগুলো বিবেচনা করার জন্য উৎসাহিত করে বলেন, ‘আমরা আমাদের অবকাঠামো, জ্বালানি এবং লজিস্টিক খাতে বিনিয়োগকে স্বাগত জানাই।’
চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে ১১ জুলাই দেশে ফিরবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে কিছু আইনগত জটিলতা আছে।'
যখন সরকারে ছিলেন না, তখন এ দেশের মানুষ ও দলীয় নেতাকর্মীরাই তার পাশে ছিলেন বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
‘চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর যাতে ভারতের উত্তর-পূর্ব, বিশেষ করে পূর্বাঞ্চলের জন্য ব্যবহার করা যায়, সে বিষয়ে তাদের আগ্রহ ও আমাদের অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’
লোকসভা নির্বাচনের পর বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠনের পর ভারতে কোনো সরকার প্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর।
এই সফর দ্বিপক্ষীয় অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করবে: ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
‘স্থানীয়ভাবে প্রণীত জলবায়ু অভিযোজন কর্মসূচি গ্রহণে অগ্রণী ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ এই অ্যাওয়ার্ড জিতেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে ভুটানের বিনিয়োগ চেয়েছেন।
গত ১০ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রেস সচিব প্রবীণ সাংবাদিক ইহসানুল করিমের মৃত্যুর পর থেকে পদটি শূন্য ছিল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ বিশ্বে ধর্মীয় সম্প্রীতির একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তিনি বলেন, তার সরকার সকল ধর্মের বিশ্বাসীদের সঙ্গে নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চায়।