বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল এক দশমিক ছয় বিলিয়ন ডলার।
মেজবাউল হক বলেন, জুলাইয়ের শেষ দিনে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১২০ মিলিয়ন ডলার।
ব্যাংকার ও এমএফএস প্রোভাইডারদের কর্মকর্তারা জানান, ১৮ জুলাই মধ্যরাত ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় রেমিট্যান্স সংগ্রহ বন্ধ ছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। আগের অর্থবছরের চেয়ে যা ১০ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার
‘আশা করেছিলাম, এবারের বাজেটে রেমিট্যান্স প্রণোদনা কমপক্ষে পাঁচ শতাংশে উন্নীত হবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।
সাধারণত ঈদুল ফিতরের আগে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ে, কিন্তু এ বছর ঈদের আগের মাস মার্চে রেমিট্যান্স কমেছে।
রপ্তানি ছাড়া প্রবাসী আয় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম প্রধান উৎস।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।
সাধারণত ঈদুল ফিতরের আগে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ে, কিন্তু এ বছর ঈদের আগের মাস মার্চে রেমিট্যান্স কমেছে।
রপ্তানি ছাড়া প্রবাসী আয় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম প্রধান উৎস।
মূলত ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের কাছ থেকে বেশি হারে ডলার কেনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাফেদা-এবিবির বেঁধে দেওয়া বিনিময় হারের তুলনায় যেসব ব্যাংক বেশি টাকা দিচ্ছে সেসব ব্যাংক বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাচ্ছে।
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কাছে মার্কিন ডলার বিক্রির সময় ব্যাংকগুলোর জন্য নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি পাবে না ফরেন এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো।
চলতি বছরের অক্টোবরে প্রবাসী আয় এসেছে ১ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার, যা চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষ করেছিল বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও একই প্রবণতা অব্যাহত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে অভিবাসী শ্রমিকরা ১.৩৪ বিলিয়ন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধীর গতি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়া অর্থনীতির জন্য ভালো সংবাদ নয়, বরং তা উদ্বেগজনক।