গত বুধবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়—যুক্তরাষ্ট্রের ৫৮ শতাংশ বাসিন্দা বিশ্বাস করেন যে জাতিসংঘের সব সদস্য দেশগুলোর উচিত ফিলিস্তিনকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং ফিলিস্তিনে ক্যানবেরার কূটনীতিক প্রতিনিধিদের ভিসা বাতিলের তীব্র সমালোচনা করেন।
যতদিন পর্যন্ত পৃথক ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ধারণা চিরস্থায়ী না হচ্ছে, ততদিন শান্তিও স্থায়িত্ব পাবে না বলে মন্তব্য করেন অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী।
বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানায়, ‘(কানাডা) যুক্তরাষ্ট্রে ফেন্টানিল ও অন্যান্য অবৈধ মাদকের অবাধ পাচার ঠেকানোর ক্ষেত্রে (যুক্তরাষ্ট্রকে) সহযোগিতা করতে ব্যর্থ হয়েছে’।
মেক্সিকোর পর কানাডাই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। মার্কিন পণ্যের সবচেয়ে বড় ক্রেতাও কানাডা।
ইসরায়েল কানাডার ওই ঘোষণার প্রতি চরম নিন্দা জানিয়ে বলেছে এটি ‘আন্তর্জাতিক চাপের মুখে চালু হওয়া একটি বিকৃত প্রচারণা’।
মাখোঁ এক্সে দেওয়া বার্তায় উল্লেখ করেন, সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের পরবর্তী অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
প্রায় ১৫০টিরও বেশি দেশ ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ বেশিরভাগ পশ্চিমা শক্তিশালী রাষ্ট্র এখনো দেশটিকে স্বীকৃতি দেয়নি।
ঘোষণার পরই তিন দেশ থেকে রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে ইসরায়েল।
মাখোঁ এক্সে দেওয়া বার্তায় উল্লেখ করেন, সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের পরবর্তী অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
প্রায় ১৫০টিরও বেশি দেশ ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ বেশিরভাগ পশ্চিমা শক্তিশালী রাষ্ট্র এখনো দেশটিকে স্বীকৃতি দেয়নি।
ঘোষণার পরই তিন দেশ থেকে রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে ইসরায়েল।