বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধির প্রভাবে রিজার্ভ বেড়েছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলতি হিসাবের ঘাটতি ছিল ১২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯৩ শতাংশ কম।
‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়িয়েছে বলেই এখন মূল্যস্ফীতি কমেছে।’
বিদেশি মুদ্রা সংকটের কারণে কাঁচামাল আমদানির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তার জন্য গত বছরের জানুয়ারিতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইএফপিএফ চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ব্যবসায়ীরা এই উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেছেন, এটি ব্যান্ডউইথ ও এ সম্পর্কিত পরিষেবা আমদানির প্রক্রিয়া সহজ করবে।
সম্প্রতি তদন্ত করতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানতে পেরেছে, আগস্টে বোর্ড পুনর্গঠনের পরও ব্যাংক থেকে টাকা তোলা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঋণের সুদ বাড়লে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে চাপ বাড়বে। এছাড়া নতুন বিনিয়োগের পরিকল্পনা থেকে হয়তো সরে আসতে হবে।
আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে নতুন পলিসি রেট কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী একজন খেলাপি ব্যক্তি কোনো ব্যাংকের পরিচালক হতে পারেন না
এই তালিকায় আছেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার বোর্ড পরিচালক বা সদস্যরা আছেন।
ছয় বছর ধরে স্থগিত এই বিদুৎকেন্দ্রে ঋণ দিতে নীতি শিথিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক, ফলে ওরিয়নের এই প্রকল্পে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন দেয় অগ্রণী, জনতা ও রুপালী ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল এক দশমিক ছয় বিলিয়ন ডলার।
চলতি সপ্তাহে ব্যাংক থেকে নগদ টাকা উত্তোলনের সীমা বাড়িয়ে পাঁচ লাখ টাকা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
গভর্নর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। বিশেষ করে যে ব্যাংকগুলোতে এস আলম গ্রুপের সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ার ছিল।
তিনি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান। প্রভাবশালী এই ব্যবসায়ী ব্যাংকিং খাতের গুরুত্বপূর্ণ নীতি পরিবর্তনে তার প্রভাব খাটিয়েছেন। যেন নীতিগুলো তার ব্যবসার পক্ষে যায়।
গভর্নর বলেন, এস আলম গ্রুপ ব্যাংকে বন্ধক রাখা হয়নি এমন সম্পদ বিক্রির চেষ্টা করছে।
নীতি সুদহার বাড়ানোর ফলে ব্যাংক ঋণের সুদ বেড়েছে এবং ঋণ নেওয়া আগের চেয়ে ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে।
আগের সপ্তাহে ছিল তিন লাখ টাকা
গত বছর আইএমএফের কাছ থেকে চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ। গভর্নর জানান, অতিরিক্ত তিন বিলিয়ন ডলার পেতে সংস্থাটির সঙ্গে কথা চলছে।