অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে বলেছেন, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রায় আট লাখ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করা হতে পারে। এটি চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের প্রায় সমান ও সংশোধিত বাজেটের...
ঋণের বাকি কিস্তি পেতে সরকারকে অবশ্যই কিউপিসি মানদণ্ড মেনে চলতে হবে। এখনো কর আদায় সেই বাধ্যতামূলক মানদণ্ড ছুঁতে পারেনি।
সরকার আগামী অর্থবছরের জন্য আট লাখ ৪৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট পরিকল্পনা করছে, যা চলতি অর্থবছরের বাজেটের চেয়ে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি।
গত অর্থবছরের একই সময়ে খরচের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঋণের সুদ পরিশোধে সরকারের ব্যয় হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা
সরকার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়
ব্যবসায়ীদের মতে, টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা এখনো একটি চ্যালেঞ্জ।
‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বাজেট টেকসই ও জ্বালানি রূপান্তরের দৃষ্টিকোণ থেকে কাঠামোগত করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনা, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ ছাড়া জ্বালানির স্থায়িত্ব ও রূপান্তর কোনোটাই অর্জন করা...
কর ফাঁকি বন্ধ ও ব্যাংকিং চ্যানেলে অবৈধ আয়কে উপহার হিসেবে দেখানোর সুযোগ কমাতে রাজস্ব কর্তৃপক্ষ এই উদ্যোগ নিচ্ছে।
জাতীয় বাজেট কীভাবে দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে...
সরকার বছরে চার থেকে পাঁচবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা করলেও, সর্বোচ্চ ভর্তুকি বিদ্যুৎ খাতে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
‘তারা ব্যবসায়ী ওই লুটেরাদের সাথে কথা বলে, তাদের স্বার্থেই বাজেট প্রণয়ন করতে যাচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী অর্থবছরে দেশীয় ঋণের সুদ পরিশোধে বরাদ্দ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মূল বরাদ্দের তুলনায় ৩৩ শতাংশ বেড়ে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা হতে পারে।
বিদেশি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এর সুদ পরিশোধ এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমে যাওয়ায় সরকার ঋণ পরিশোধে বরাদ্দ বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে।
কৃচ্ছতা সাধনের ফলাফলটা হচ্ছে, হয়তো আমাদের জিডিপি যেটা গতবার পেয়েছিলাম, তার চেয়ে কিছুটা কমবেই। সেটাও আমরা পরবর্তীতে উত্তরণ ঘটাতে পারব, সে বিশ্বাস আছে
কাউন্সিলের ধারণা, কঠোর মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি বাস্তবায়ন এবং সরবরাহ শৃঙ্খল উন্নত করার মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে।
আজ সোমবার দুপুরে নগর ভবনের শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে এ বাজেট ঘোষণা করেন কেসিসি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় সরকারি দপ্তরে সব ধরনের যানবাহন ক্রয় ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। তবে, বিদেশি অর্থায়ন হলে সীমিত আকারে ভ্রমণ করা যাবে।
বার্ষিক মূল্যস্ফীতি প্রায় ৬ শতাংশে রাখার প্রত্যাশাসহ জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে ৭ শতাংশ রেখে আজ এই বাজেট পাস হয়।