দ্য ডেইলি স্টারের হাতে আসা নথি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মার্কেট মাস্টার অ্যানালাইজার লিমিটেড ২০২২ সালের ১০ আগস্ট ৪৫০ কোটি টাকা এবং পরদিন ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে।
নথি বলছে, এখন পর্যন্ত ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিদেশে বিনিয়োগের অনুমোদন পেয়েছে। কিন্তু সেই তালিকায় নাসা গ্রুপ নেই।
আজ রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে এই আবেদন করেন মামলার তদন্তে নেতৃত্ব দেওয়া দুদকের সহকারী পরিচালক মো. হোসাইন।
একইসঙ্গে তাদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে লেনদেনের রেকর্ড, অ্যাকাউন্ট খোলার ফর্ম এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এর আগে ১২ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করেছিল বিএফআইইউ।
বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, বিভিন্ন ব্যাংকে এস আলম গ্রুপের এসব কোম্পানির যে অর্থ রয়েছে তা যেকোনো সময় স্থানান্তর করা সম্ভব। এই কারণে, ব্যাংক...
গত সপ্তাহে ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো একই চিঠিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত ব্যাংক হিসাবের বিবরণও চেয়েছে বিএফআইইউ।
গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এসব ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিতের এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও...
গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও আর্থিক গোয়েন্দা শাখা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধানকে পাঠানো এক চিঠিতে এ অনুরোধ জানানো হয়।
একইসঙ্গে চিঠি পাওয়ার পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাংক হিসাবের হালনাগাদ তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া তাদের নামে কোনো লকার বা সঞ্চয়পত্রের তথ্য থাকলে তা-ও জানাতে বলা হয়েছে।
আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের হিসাবের হালনাগাদ তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ।
তাদের ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্ট থেকে সব ধরনের লেনদেন বন্ধ করতে বলেছে বিএফআইইউ।
তাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউ তা জানাতে বলা হয়েছে।
আজ সোমবার তারা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান।
হাসান মাহমুদ, তারা স্ত্রী নুরান ফাতেমা ও কন্যা নাফিসা জুমাইনা মাহমুদের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছে বিএফআইইউ
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই রাজস্ব কর্মকর্তার বিও হিসাব বন্ধ করেছে।
এসব প্রতিবেদনের ৯১ শতাংশ তফসিলি ব্যাংক জমা দিয়েছে।