বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলে উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়েছে।
৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষের নির্ভরতা অনুপাত ২০২২ সালের ৮ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৯ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
২০২৩ সালে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ৩ বছরে, যা ২০২২ সালে ছিল ৭৩ দশমিক ৪ বছর।
এনইইটি দিয়ে মূলত ১৫-২৪ বছর বয়সী নিষ্ক্রিয় জনসংখ্যাকে বোঝানো হয়।
২০২২-২৩ সালে অর্থনীতি বেড়েছে ছয় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা ছিল সাত দশমিক এক শতাংশ।
সাধারণত অর্থনৈতিক কারণে একটি পরিবারের উপার্জনকারী ব্যক্তি কাজের জন্য এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। বিয়ের মতো সামাজিক কারণেও মানুষকে নতুন জায়গায় চলে যেতে হয়।
মোট আয়ের ৪০ দশমিক ৯২ শতাংশই শীর্ষ ১০ শতাংশ পরিবারের। ২০১৬ সালে এই হার ছিল ৩৮ দশমিক ০৯ শতাংশ।
ফেরত আসা অভিবাসীদের মধ্যে ১ লাখ ৫৪ হাজার চট্টগ্রাম বিভাগের এবং ১ লাখ ৩২ হাজার ঢাকা বিভাগের।
‘বাংলাদেশ এখনো তার শ্রমশক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেনি। সঠিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের অভাবে জনশক্তিকে উত্পাদনশীল করে তোলা যায়নি।’
মোট আয়ের ৪০ দশমিক ৯২ শতাংশই শীর্ষ ১০ শতাংশ পরিবারের। ২০১৬ সালে এই হার ছিল ৩৮ দশমিক ০৯ শতাংশ।
ফেরত আসা অভিবাসীদের মধ্যে ১ লাখ ৫৪ হাজার চট্টগ্রাম বিভাগের এবং ১ লাখ ৩২ হাজার ঢাকা বিভাগের।
‘বাংলাদেশ এখনো তার শ্রমশক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেনি। সঠিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের অভাবে জনশক্তিকে উত্পাদনশীল করে তোলা যায়নি।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, মূল্যস্ফীতির হার ও মজুরি বৃদ্ধির হারের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ব্যবধান নিম্ন আয়ের ও অদক্ষ শ্রমিকদের জীবনযাত্রার খরচ কমাতে বাধ্য করছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের ৮২ শতাংশেরও বেশি হস্তশিল্প উদ্যোক্তা মূলধন সংকট ভুগছেন। ফলে, তারা ব্যবসা চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
জরিপ বলছে, দেশে স্নাতক ডিগ্রিধারীর হার ২০১৭ সালের ১১ দশমিক ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ধানি জমির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি আধুনিক জাতের ফসল ফলানোয় চাল আমদানি কমেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের এপ্রিল-জুনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়ি ভাড়া ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
গত ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে বিবিএস কেবলস লিমিটেডের মুনাফা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৮৮ শতাংশ কমেছে।
জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ থাকলেও জুলাইয়ে তা বেড়ে হয়েছে ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ।