বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র

বর্ণাঢ্য-বর্ণিল শোভাযাত্রায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ৪৫ বছর

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের হাত ধরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর।

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও রেনেসাঁর আকুতি…

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র আসলে বাংলাদেশের রেনেসাঁর আকুতিকেই জাগিয়ে রেখেছে। এই যাত্রায় ৪৫ বছর একটা সংখ্যা মাত্র…।

বইয়ের কথা বলতে ক্লান্তি আসে না, আনন্দ পাই: আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ

মানুষ হয়ে জন্মেছি এটা এই জীবনের সৌভাগ্য। এর মাঝে সমাজের জন্য কাজ করতে পারাও অত্যন্ত গৌরবের।

‘বাঙালির চিন্তামূলক রচনা সংগ্রহ’ / ২০৮ খণ্ডে ৭৪ হাজার পৃষ্ঠায় বাঙালির ২০০ বছরের ইতিহাস

আজ শনিবার ঢাকায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আনুষ্ঠানিকভাবে অতিকায় আকরিক এই গ্রন্থমালা প্রকাশের সূচনা হয়।

আমাদের সায়ীদ স্যার…

দেশে সামান্য যে কজন মানুষ চিরায়ত আদর্শ আর মূল্যবোধের কথা বলতেন, সায়ীদ স্যার তাদের অন্যতম। ফলে কথা শুনে, কিংবা লেখা পড়ে তার প্রতি একধরণের গুণমুগ্ধতা কাজ করতো। ততদিনে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রও দেশের নামী...

‘দেশকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে হলে সে দেশের বইগুলোকে নিতে হবে’

‘দেশকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে হলে সে দেশের বইগুলোকে নিতে হবে সবার আগে, সে দেশের শ্রেষ্ঠ মানুষদের জীবন ও কীর্তি নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই দেশ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে পড়বে যথাযথ বার্তা।’

আমাদের সায়ীদ স্যারের জন্মদিনে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাকে জানতাম। চিনতাম না। চেনার অবকাশ ছিল না। তিনি ঢাকা কলেজে পড়াতেন। আমি পড়েছি সুদূর মফস্বলে।

জুলাই ২৫, ২০২২
জুলাই ২৫, ২০২২

আমাদের সায়ীদ স্যারের জন্মদিনে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাকে জানতাম। চিনতাম না। চেনার অবকাশ ছিল না। তিনি ঢাকা কলেজে পড়াতেন। আমি পড়েছি সুদূর মফস্বলে।