গণমাধ্যম সূচকের মোট ১০০ পয়েন্টের মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ২৭ দশমিক ৬৪। গত বছর তা ছিল ৩৫ দশমিক ৩১। সেবার অবস্থান ছিল ১৬৩।
একটি মুক্ত গণমাধ্যম যেভাবে বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারে, সেটা কোনো সরকারি সংস্থা বা দলীয় নেটওয়ার্ক দিতে পারে না। কেউ-ই ক্ষমতাসীনদের কাছে খারাপ সংবাদগুলো পৌঁছে দিতে চায় না।...
‘অপতথ্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সাংবাদিকতা বন্ধে সরকার, পেশাদার গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ একসঙ্গে অংশীদার হয়ে কাজ করতে পারে।’
২০১৬ সাল ছাড়া এই সূচকে ধারাবাহিকভাবে প্রতিবছরই অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের।
‘সংশোধন করে এমনকি ঢেলে সাজালেও এই আইনে জনস্বার্থের প্রতিফলন ঘটবে না ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।’
সাংবাদিক এবং স্বাধীনভাবে সরকারের নীতি ও কর্মকাণ্ডের সমালোচনাকারীদের ওপর ক্রমবর্ধমান আক্রমণে তারা উদ্বিগ্ন।
এই অঞ্চলে শুধু মিয়ানমার আছে বাংলাদেশের নিচে। তাদের অবস্থান ১৭৩। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার সবগুলো দেশ, এমনকি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানও বাংলাদেশের উপরে। তাদের অবস্থান যথাক্রমে ১৫০ ও ১৫২। এ ছাড়া, ভারত ১৬১,...
২০২২ সালে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৬২তম। সেসময় বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৬ দশমিক ৬৩।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পরিপন্থী যেকোনো আইন প্রণয়ন বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। এ ছাড়া, সরকারের কাছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিও জানানো হয়েছে।
এই অঞ্চলে শুধু মিয়ানমার আছে বাংলাদেশের নিচে। তাদের অবস্থান ১৭৩। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার সবগুলো দেশ, এমনকি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানও বাংলাদেশের উপরে। তাদের অবস্থান যথাক্রমে ১৫০ ও ১৫২। এ ছাড়া, ভারত ১৬১,...
২০২২ সালে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৬২তম। সেসময় বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৬ দশমিক ৬৩।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পরিপন্থী যেকোনো আইন প্রণয়ন বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। এ ছাড়া, সরকারের কাছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিও জানানো হয়েছে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।