গতকাল রাতে কমিশন প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি মতে, এক হাজার ৭১০টি শূন্য পদের বিপরীতে উল্লেখিত ১,৬৯০ জনকে সুপারিশ করা হয়।
এই বিসিএসের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ক্যাডারে ২ হাজার ৭০০ জন সহকারী সার্জন এবং ৩০০ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জনসহ মোট তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে।
সাধারণ বিষয়ে ১০০ নম্বর নম্বর বণ্টন হবে—বাংলায় ২০ নম্বর, ইংরেজিতে ২০ নম্বর, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর, গাণিতিক যুক্তিতে ১০ নম্বর ও মানসিক দক্ষতায় ১০ নম্বর।
আজ সোমবার পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এই সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
কর্মবিরতির অংশ হিসেবে বিভিন্ন দপ্তরের সামনে কালো ব্যাজ পরে কর্মকর্তাদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এর ফলে দপ্তরগুলোর স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
২৭তম বিসিএসের ভাইভা বাতিল হওয়ার ফলে বঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের মধ্যে ১৩৮ জন চলতি বছরের শুরুতে সুপ্রিম কোর্টের ২০১০ সালের রায়ের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক রিভিউ পিটিশন দাখিল করেন।
‘যাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধ নেই, তারা চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন আশা করি।’
আজ গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতির মাধ্যমে সংগঠনটি এই দাবি জানায়।
নিয়োগপ্রাপ্তদের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নির্ধারিত অফিসে যোগ দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য করা হবে।
‘যাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধ নেই, তারা চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন আশা করি।’
আজ গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতির মাধ্যমে সংগঠনটি এই দাবি জানায়।
নিয়োগপ্রাপ্তদের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নির্ধারিত অফিসে যোগ দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য করা হবে।
এখন মোট নম্বর এক হাজার।
শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত এলো।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন সরকারের কাছে এ সুপারিশ করবে।
সরকার পতনের পর সুপারিশকৃত প্রার্থীদের মধ্যে ২৫৫ জনের বিষয়ে পুনরায় যাচাই-বাছাই শুরু হয়েছে।
তারা যাদের কাছে প্রশ্ন বিক্রি করেছেন তাদের কতজনের চাকরি হয়েছে এবং তাদের মধ্যে কেউ যদি এখন প্রশাসনের বড় পদে থাকেন, তাদের নামগুলোও কি জানা যাবে?
সরকারি চাকরির প্রশাসন, পররাষ্ট্র ক্যাডারের মতো কয়েকটি সাধারণ ক্যাডারের চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশেষায়িত ক্ষেত্রগুলো ছেড়ে সেখানকার গ্র্যাজুয়েটরা সাধারণ ক্যাডার সার্ভিসে...
জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, সরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে বর্তমানে ২৯ শতাংশ নারী কাজ করছেন। তিনি জানান, সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদ ১৯ লাখ ১৫১টি। এরমধ্যে শূন্য পদ রয়েছে ৩ লাখ ৭০ হাজার ৪৪৭টি।