ধারণা করা হচ্ছে, আগামী শনিবারের পরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসবে।
অনেক এলাকায় রাস্তায় হাঁটুপানি আবার কোথাও পানি কোমর পর্যন্ত।
দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অনেক ধানখেত পানিতে তলিয়ে গেছে।
‘এ সপ্তাহজুড়েই বৃষ্টি থাকবে। আজ একটু বেশি থাকবে। তবে সপ্তাহজুড়েই কম-বেশি বৃষ্টি হবে।’
‘আবহাওয়া মডেলে দেখা যাচ্ছে, লঘুচাপটি কিছুটা স্থলভাগের দিকে এগিয়ে এসেছে। এর প্রভাবে রোববার সারা দিনই ঢাকায় থেমে থেমে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।’
‘আজ একেবারে বৃষ্টি হবে না—তেমন নয়, থেমে থেমে বৃষ্টি হবে।’
গতকাল ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে ৫৫ মিলিমিটার।
স্থানীয়দের অভিযোগ, পৌরসভার এসব ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে অপরিকল্পিতভাবে।
বর্তমানে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, রংপুর, জামালপুর, গাইবান্ধা, ফেনী, রাঙ্গামাটি, বগুড়া, কুড়িগ্রাম, সিরাজগঞ্জ, লালমনিরহাট, কক্সবাজার জেলায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছেন।
আগামী অন্তত এক সপ্তাহের মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই।
৬ জুলাইয়ের পরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে শুরু করবে।
‘গতকাল যেসব গাড়ি এসেছে, সেগুলো সাজেকে অবস্থান করছে। আজ ফিরতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না।’
‘এখন এডিসের প্রজননস্থল ধ্বংস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
‘ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে,’
জিইসি, মুরাদপুর, কাতালগঞ্জ ও বহদ্দারহাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এসব এলাকার বেশিরভাগ রাস্তাঘাটে হাঁটু পানি। যাত্রীরা পানি ডিঙিয়েই কোনোভাবে চলাচলের চেষ্টা করছেন।
দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
চার জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বিভাগে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন।