ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্রগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
‘৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় সারা দেশেই হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা।’
আজ সারাদিন রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় মাঝারী ধরনের বৃষ্টি হতে পারে।
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে
সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকাসহ ৬ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস
স্থানীয়রা জানান, প্রবল বৃষ্টিতে বরিশাল নগরীরর নিম্নাঞ্চলে পানি জমেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, আগামী শনিবারের পরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসবে।
অনেক এলাকায় রাস্তায় হাঁটুপানি আবার কোথাও পানি কোমর পর্যন্ত।
৬ জুলাইয়ের পরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে শুরু করবে।
‘গতকাল যেসব গাড়ি এসেছে, সেগুলো সাজেকে অবস্থান করছে। আজ ফিরতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না।’
‘এখন এডিসের প্রজননস্থল ধ্বংস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
‘ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে,’
জিইসি, মুরাদপুর, কাতালগঞ্জ ও বহদ্দারহাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এসব এলাকার বেশিরভাগ রাস্তাঘাটে হাঁটু পানি। যাত্রীরা পানি ডিঙিয়েই কোনোভাবে চলাচলের চেষ্টা করছেন।
দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
চার জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বিভাগে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন।
আজ ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ ১৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
৪ অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
লাচুং, লাচেনসহ উত্তর সিকিমের এই জায়গাগুলো পর্যটকদের খুবই প্রিয়। সেখানেই গত কয়েকদিন ধরে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে বহু জায়গায় ভূমিধস দেখা দিয়েছে। বেইলি সেতু বন্যার পানির চাপে ভেঙে পড়েছে।