আজ শনিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে ফতুল্লার কাশীপুর ইউনিয়নের ভোলাইল এলাকায় ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ সড়কের পাশে একটি নির্মাণাধীন ভবনের নিচতলায় এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে৷
সোমবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে কয়েক দফায় এ সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর করা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের অফিসসহ একাধিক যানবাহন।
১৩ বছর আগে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল ভবনটি
বিস্ফোরণের পর ৭ তলা ওই ভবনের ২৪টি পিলারের মধ্যে ৯টি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ৯টি পিলার স্থির রাখতে স্টিল প্রপিং বসানো হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন শামসুদ্দিন আহমেদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সোয়া ১২টায় মরদেহটি বিধ্বস্ত ভবন থেকে বের করে আনা হয়।
‘মেটারিয়াল অনেক কিছুই সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। গ্যাসের লাইন বৈধ ছিল কি না, এ ব্যাপারে সংশয় রয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আমরা মন্তব্য করতে চাই না।’
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণে ভবনটির একটি অংশ ধসে গেছে।
‘মেটারিয়াল অনেক কিছুই সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। গ্যাসের লাইন বৈধ ছিল কি না, এ ব্যাপারে সংশয় রয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আমরা মন্তব্য করতে চাই না।’
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণে ভবনটির একটি অংশ ধসে গেছে।