বুয়েটে যা চলছিল, সেটাকে কি ছাত্ররাজনীতি বলা যায়? এটা কি কোনো দিক থেকে আমাদের ছাত্ররাজনীতির গৌরবান্বিত অধ্যায়ের ধারক বা বাহক, যা নিয়ে আমরা গর্ব করি? এ সময়ের ছাত্রনেতাদের কি আমাদের অতীতের...
যে অভাবটি তীব্রভাবে অনুভব করি তা হলো, আমাদের এমন কিছু বই প্রয়োজন যেগুলোতে নয় মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ধরনের জটিলতা ও সমস্যা বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
এবার ভাবুন, ঢাকার উত্তরে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলা হলো দক্ষিণে চলে যেতে। এরপর সেখানে রাতদিন নির্বিচারে বোমা হামলা চালানো হলো।
মানবাধিকার, শিশু অধিকার, নারীর অধিকার এবং সব ধরনের আন্তর্জাতিক আইন—যেগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মৃত্যু ও ধ্বংসযজ্ঞের পর ধীরে ধীরে গত কয়েক দশক ধরে তৈরি করা হয়েছে, তার সবই আজ প্রশ্নবিদ্ধ এবং ইসরায়েলের...
একটি বিরোধী দল বিহীন সংসদের যে বিপদগুলো রয়েছে, সে বিষয়ে কি নতুন সরকার সচেতন হবে?
এত বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে টিআইবির সমালোচনা ও চরিত্রহনন করে কোনো ক্ষমতাসীন সরকার কি একটুও উপকৃত হয়েছে? তারা যদি টিআইবির প্রতিবেদনগুলো আরও ভালো করে যাচাই-বাছাই করত, তাহলে কি আরও উপকৃত হতে পারত না?
এই মুহূর্তে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সবচেয়ে কঠোর হয়ে তিনি প্রকৃতপক্ষেই হয়ে উঠতে পারেন সেই লৌহমানবী, যাকে আমাদের প্রয়োজন।
নিরঙ্কুশ বিজয়ে পথ যতটা সহজ হবে বলে মনে হয়, বাস্তবে ততটা নাও হতে পারে। বিজয় স্বাভাবিকভাবেই উজ্জ্বল ও আলোকদীপ্ত, কিন্তু নিরঙ্কুশ বিজয় অনিবার্যভাবেই অন্ধকারও নিয়ে আসতে পারে।
আমরা চাই বিশ্ব আমাদের সম্মান করুক। কিন্তু বিশ্ব যাকে সম্মান দেখায়, তাকে আমরা অসম্মান করি।
এই মুহূর্তে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সবচেয়ে কঠোর হয়ে তিনি প্রকৃতপক্ষেই হয়ে উঠতে পারেন সেই লৌহমানবী, যাকে আমাদের প্রয়োজন।
নিরঙ্কুশ বিজয়ে পথ যতটা সহজ হবে বলে মনে হয়, বাস্তবে ততটা নাও হতে পারে। বিজয় স্বাভাবিকভাবেই উজ্জ্বল ও আলোকদীপ্ত, কিন্তু নিরঙ্কুশ বিজয় অনিবার্যভাবেই অন্ধকারও নিয়ে আসতে পারে।
আমরা চাই বিশ্ব আমাদের সম্মান করুক। কিন্তু বিশ্ব যাকে সম্মান দেখায়, তাকে আমরা অসম্মান করি।
মানুষ হয়ে জন্মেছি এটা এই জীবনের সৌভাগ্য। এর মাঝে সমাজের জন্য কাজ করতে পারাও অত্যন্ত গৌরবের।
আজকের দিনে বিএনপি শুধু হরতালের ডাক দিচ্ছে, যা কেউ মানছে না; অবরোধের ডাক দিচ্ছে, যা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে কাউকে দেখা যাচ্ছে না; গণবিক্ষোভের ডাক দিচ্ছে, যা কেবলই ফাঁকা বুলি।
বহির্বিশ্বের কাছে আমরা আমাদের আইনি ব্যবস্থার কোন ধরনের ভাবমূর্তি তুলে ধরছি?
আমরা কি এমন এক যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি, যেখানে সভ্যতার মূল্যবোধ নয়, বরং বন্দুকের নলই সবকিছু নির্ধারণ করবে?
গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা মানুষগুলোর স্বার্থরক্ষা ও মুক্ত গণমাধ্যমবিরোধী আইনের কলেবর বাড়তে থাকায় আইনের মোড়কে হেনস্তার শিকার হওয়ার সম্ভাবনা এখন এক ক্রমবর্ধমান বাস্তবতা। তারপরও আমরা দ্য ডেইলি স্টারে...
দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক ও প্রকাশক মাহফুজ আনাম সম্পাদক হিসেবে ৩০ বছর পূর্ণ করলেন আজ।
বিশ্ব যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জগতে প্রবেশ করছে, কোয়ান্টাম কম্পিউটারের সম্ভাব্য নানামুখী ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছে, তখন আমরা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন আয়োজন নিয়ে ঝগড়া করে চলেছি।