‘আজকের বৈঠকটি ছিল চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক। একটা পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে আরেকটা দেশের পলিটিক্যাল পার্টির মিটিং।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সময়টা আমাদের পরীক্ষার সময়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সময়টা আমাদের পরীক্ষার সময়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অশালীন মন্তব্য ও মিথ্যা প্রচারণা চলানো হচ্ছে—দাবি করে এর প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও...
মির্জা ফখরুল বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের মধ্যে বিটারনেস কমে আসার একটা সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেন, বিএনপিই সংস্কারের প্রবক্তা।
চীন সফর নিঃসন্দেহে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বড় সফলতা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ পরামর্শ দেন তিনি।
জনগণকে ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে ‘দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
‘৪৭টি মামলা সম্পূর্ণ বেআইনি। একদম মিথ্যা মামলা, কোথাও কোনো কিছু ঘটেনি। কিন্তু মামলা হচ্ছে।’
‘আজকে দেশকে বিভক্ত করে ফেলা হয়েছে। এই বিভক্তির রাজনীতি আমরা চাই না।’
তিনি বলেন, আপনারা সন্ত্রাসের বাবা। আপনারা এই রাষ্ট্রটাকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র বানিয়ে ফেলেছেন। রাষ্ট্রযন্ত্রকে পুরোপুরি সন্ত্রাসের রাজত্ব বানিয়ে আপনারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইছেন।
‘এক কমিউনিটি ক্লিনিক সহ্য হলো না। পরিত্যক্ত ঘোষণা করলেন ক্ষমতায় গিয়ে। শেখ হাসিনার স্মৃতি রাখবেন না। যদি কোনো কারণে ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসনের দেখা পান, তখন কি এই পদ্মা সেতু ভাঙবেন?’
‘এখন আওয়ামী লীগের যে বক্তব্য, তাতে ওই কথাই প্রধান হয়ে উঠে আসে—আরে এটা তো আমার সম্পত্তি, তুমি আবার এর মধ্যে কোত্থেকে নাক গলাও! এই জিনিসটা এসে গেছে তাদের মধ্যে’
সরকার পতনের একদফা দাবিতে আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।
‘নতুন মামলা দেওয়ার দরকার কি! বিএনপির একেকজন নেতাকর্মীর নামে আগেই তো ৩০০-৪০০ করে মামলা দিয়ে রেখেছে। সব বানোয়াট মামলা, গায়েবি মামলা।’
‘শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে এই ফ্যাসিবাদী সরকারকে পরাজিত করতে সক্ষম হব।’
‘২০১৪ সালে যা করতে পেরেছেন, ২০১৮ সালে যেটা করতে পেরেছেন, এবার সেই নির্বাচন আপনি করতে পারবেন না। কারণ, এবার মানুষ যেভাবে দাঁড়িয়েছে ঘুরে, তাতে সেটা সম্ভব হবে না।’
‘এই সরকার জনগণের নির্বাচিত সরকার নয়। এদেরকে সরকার বলা যায় না, এরা শাসক। তার প্রমাণ এদের কথার মধ্যে দেখবেন’