জান্তার মুখপাত্র জাও মিন তুন সাংবাদিকদের ভয়েস মেসেজের মাধ্যমে জানান, বহু-দলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্বাচনের আয়োজন করা হচ্ছে। এই লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার থেকে জরুরি অবস্থা...
মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে আরাকান আর্মির লড়াই চলাকালে তারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশি তঞ্চঙ্গ্যা আত্মীয়স্বজন ও পরিচিতদের বাড়িতে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে দেশের ৭৫ শতাংশেরও বেশি ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন জেনারেল মিন অং হ্লাইং। চার ভাগের এক ভাগ দখলে রেখে এখনো ‘সরকার’ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।
তিনি আরও বলেন, আরাকানের যে অবস্থা তাতে সেখানে করিডোরের কোনো প্রয়োজন নেই।
এই চ্যানেল বিষয়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী যদি রাজি না থাকে বা চীন-ভারতের কারো আপত্তি থাকলে একে সুরক্ষা দেবে কে?
এর আগেও মিয়ানমারের জান্তা সরকার সমুদ্রপথে চার দফায় মোট ৮৭৬ নাগরিককে ফেরত নিয়েছে।
‘আমরা দেখব, সব পক্ষ রাজি কি না। রাজি হলেই যে আমরা মানবিক সাহায্য দেবো, এমন কোনো কথা নেই। কারণ এখানে অন্যান্য বিষয়ও রয়েছে।’
তিনি বলেন, রাখাইনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রক্সি যুদ্ধের’ বিষয়টি ভিত্তিহীন।
সারগুলো শুল্ক ছাড়াই রাখাইন রাজ্যে পাচার করা হচ্ছিল বলে কোস্টগার্ড জানিয়েছে।
জাতিসংঘের দেওয়া বক্তাদের প্রাথমিক তালিকা অনুযায়ী, ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে মোদির।
প্রতিবেদন মতে, আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের শাসনভার গ্রহণ করলে একটি উদীয়মান আধা-রাষ্ট্র (পুরোপুরি সার্বভৌম নয় এমন) সৃষ্টি হবে এবং এ রাজ্যের বাসিন্দারা মানবিক সংকটে পড়বে।
সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, জান্তা প্রধান সামরিক বাহিনীর জেনারেলদের হাতে আটক হওয়ার সংবাদটি ‘বিশ্বাসঘাতকদের’ কাছ থেকে আসা ‘অপপ্রচার’।
মিয়ানমারে সংঘাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার সময় নাফ নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় আরও ২১ জন রোহিঙ্গার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুটি নৌকাডুবির ঘটনায় এ নিয়ে টেকনাফে ৩১ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।
এপ্রিল মাসের এই পরাজয়ে মায়াবতী শহরের দখল হারায় সামরিক জান্তা
প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন হামলা চালাচ্ছে আরাকান আর্মি।
‘মিয়ানমার সীমান্তে কঠোর নজরদারি করছে বাংলাদেশ। আমরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছি।’
‘শুধু সরকারি কার্ডধারী ব্যক্তিদেরই চাল বিতরণ করা হচ্ছে। কার্ড ছাড়া কেউ চাল পাচ্ছেন না’
‘আমাদের কোনো উসকানি যেন যুদ্ধের কারণ না হয়।’
‘এতদিন আমরা কেবল মিয়ানমার থেকে গোলাগুলির শব্দ শুনতাম। এখন সেন্টমার্টিনের সৈকতে দাঁড়ালেই কিছু দূরে মিয়ানমারের যুদ্ধজাহাজ দেখা যাচ্ছে। কেউ বলছেন ৬-৭টি, কেউ বলছেন ১৪টি। এতে আমাদের আতঙ্ক আরও বেড়েছে।’