স্থানীয়রা তাদের আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
মঙ্গলবার ভোরে লামা উপজেলার ফাসিয়াখালী সীমান্তবর্তী মুরুং ঝিরিপাড়া এলাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে অপহরণকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ ও অর্থ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ।
জলদস্যুদের সঙ্গে হওয়া চুক্তির শর্তগুলো গোপনীয় বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুই জলদস্যুর বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে নেজাম উদ্দীনকে অপহরণের পর বুধবার তার পরিবারের কাছে ফোন করে মুক্তিপণ চাওয়া হয় বলে জানা গেছে।
জলদস্যু কবলিত জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহর মেশিন ওয়েলার আলী হোসেন গতকাল সন্ধ্যা ৭টায় তার বাবা ইমাম হোসেনকে ফোন করেছিলেন।
গ্রেপ্তার অপর ২ অপহরণকারীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিআইডি সদস্যসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অপহৃত জলিলকে উদ্ধারের পর তার কোম্পানির সহযোগিতায় দেশে পাঠানো হয়েছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনের ব্যস্ত সড়ক থেকে অপহৃত প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আক্তার প্রধান বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে ফিরেছেন।