এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
এমন সুলভ মৃত্যুর পরিসরেও গত সোমবার মধ্যরাতের পর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ঘুমন্ত গাজাবাসীর ওপর নতুন করে যে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে দখলদার ইসরায়েল, এতে বিস্ময়-ক্ষোভে বিমূঢ় গোটা বিশ্ব।
এতে উভয় দেশেরই অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ওভাল অফিসে বসে পুতিনের সঙ্গে কথা বলছেন।
‘জেলেনস্কি যদি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে না আসেন, তাহলে তিনি খুব বেশিদিন টিকতে পারবেন না।’
যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপের বাস্তবায়নের মাধ্যমে গাজা যুদ্ধের স্থায়ী অবসানের ফর্মুলা দেওয়া হয়েছিল। তবে এ বিষয়ে তেমন কোনো আলোচনা-সমঝোতা ছাড়াই পেরিয়ে যায় ছয়টি সপ্তাহ।
ট্রাম্প জানান, তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, সিআইএ পরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূতকে যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব দিয়েছেন।
প্রথম ধাপ সফল হলে আরও দুই ধাপে চুক্তি ও যুদ্ধবিরতির কথা রয়েছে। এই দুই ধাপ শেষে সব বন্দির মুক্তি এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আজ রোববার আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও দেশটির রাজধানী খার্তুমে তীব্র লড়াইয়ের খবর পাওয়া গেছে।