প্রাথমিকভাবে ৭ বছরের জন্য সাময়িক এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, ব্যক্তিগত সচিবের মাধ্যমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
সব স্কুলের প্রধান শিক্ষককে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
আজ শনিবার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়।
সোমবার গুচ্ছভুক্ত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দিয়েছে।
এর আগে এক চিঠিতে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতিতে ভর্তির ব্যবস্থা অনুসরণ করার অনুরোধ জানান শিক্ষা উপদেষ্টা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম এ কথা জানান।
তিনি বর্তমানে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে কর্মরত আছেন।
এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
‘বেশ কয়েকদিন স্কুল বন্ধ থাকায় এখন আমরা প্রয়োজনের কারণে শনিবার স্কুল খোলা রেখেছি। তবে এটি স্থায়ী নয়।’
আজ এ তথ্য জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তবে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ চাইলে খোলা রাখতে পারবে।
শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ঘাটতি পূরণে স্কুল ও কলেজগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার ক্লাস করাতে পারবে।
সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি পরীক্ষা বাংলা প্রথম পত্র দিয়ে শুরু হবে।
গল্পটি নিয়ে গভীর পর্যালোচনা করে এনিসিটিবিকে সহায়তা করবে এই উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি।
আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী এসব পদের জন্য ১ অক্টোবর থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে রাবি কর্তৃপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
গত ৫ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত প্রাথমিক পর্যায়ের সব ক্লাস বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।