সম্প্রতি সচিবালয়ের প্রেসক্লাব সংলগ্ন ফটকের পাশে ১ নম্বর নতুন ভবনটির নির্মাণকাজ শেষ হওয়ায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কার্যক্রম সেখানেই চলছে। এর ধারাবাহিকতায় আজ প্রথমবারের মতো সেখানে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক...
পুলিশ জানিয়েছে পুরো এলাকা এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আছে।
‘উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে কর্মচারী নেতারা তাদের ক্ষোভের কারণগুলো ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করেছেন।’
এই অধ্যাদেশকে ‘নিবর্তনমূলক ও কালো আইন’ উল্লেখ করে তা বাতিলের দাবি করছেন কর্মচারীরা।
দুপুরে ভূমি মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এই অগ্রগতি সম্পর্কে জানান।
ভূমিসচিব জানান, কর্মচারীদের দাবি আগামীকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে তুলে ধরবেন দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবেরা। এমন পরিস্থিতিতে আন্দোলন কর্মসূচি আগামীকাল এক দিনের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন...
সচিবালয়ের আন্দোলনরত কর্মচারীরা দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাহার ছাড়া তারা আন্দোলন স্থগিত করবেন না।
আন্দোলনরত কর্মচারীদের একাধিক নেতা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, আজই এই সচিব কমিটি করে তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে। বৈঠকের সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানান তারা।
তবে সচিবালয়ের কর্মচারীদের পাশাপাশি বিভিন্ন সভায় আমন্ত্রিতরা সচিবালয়ে ঢুকতে পারছেন।
সচিবালয়ের আন্দোলনরত কর্মচারীরা দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাহার ছাড়া তারা আন্দোলন স্থগিত করবেন না।
আন্দোলনরত কর্মচারীদের একাধিক নেতা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, আজই এই সচিব কমিটি করে তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে। বৈঠকের সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানান তারা।
তবে সচিবালয়ের কর্মচারীদের পাশাপাশি বিভিন্ন সভায় আমন্ত্রিতরা সচিবালয়ে ঢুকতে পারছেন।
সোমবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এ তথ্য জানিয়েছে।
এদিকে, দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করতে থাকা প্রশাসন ছাড়া অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা আগামীকাল কলম-বিরতি কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।
গণপূর্ত উপদেষ্টা কর্মচারীদের বলেছেন যে, বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারা এ বিষয়ে আলোচনা করবেন।
সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ সংশোধন করে শাস্তির বিধান আরও কঠোর করতে সরকারের নেওয়া উদ্যোগে আপত্তি জানিয়ে বিক্ষোভ করেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।
আগে নন-ক্যাডার উপসচিবের পদ ছিল ৯টি।
‘কর্মচারীদের দাবি আদায়ে একসঙ্গে কাজ করি। কিন্তু সুবিধা আদায়ের সময়ে সচিবালয়ের কর্মচারীরা এগিয়ে থাকবেন, এটা ঠিক নয়।’
ঢামেকে চিকিৎসাধীন আমিনুল ইসলাম নামে এক পোশাক শ্রমিক জানান, ‘আমরা ন্যায্য দাবি নিয়ে সচিবালয়ে যাচ্ছিলাম। পুলিশ আমাদের অন্যায়ভাবে পিটিয়েছে। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই।’