এই অ্যাকাউন্টগুলোতে সন্দেহজনকভাবে মোট ৩৮৬ কোটি টাকা জমা ও ৩৭৯ কোটি টাকা তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তার নামে থাকা ৪৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এই অংকের লেনদেন হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে ৩৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও আছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সন্দেহজনক আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
একইসঙ্গে চেকের মাধ্যমে লেনদেন মনিটরিং ও সন্দেহজনক লেনদেন বন্ধ করতেও ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এসব প্রতিবেদনের ৯১ শতাংশ তফসিলি ব্যাংক জমা দিয়েছে।