‘বাংলাদেশের নাগরিক যদি ওদের দেশে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই নিবো। কিন্তু তারা প্রপার চ্যানেলে আসতে হবে।’
সংশোধন কেন্দ্রে বন্দীরা কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন এবং সেই অর্থ তাদের পরিবারকে পাঠাতে পারবেন।
‘রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের মতো ঘর করে দিবো—অন্যরাও দেখতে পারবে, খারাপ আচরণ করা হচ্ছে কি না।’
‘আপনারাই কিন্তু সবসময় বলছেন যে, নির্দোষীরা যেন কোনো অবস্থায় সাজা না পায়।’
তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা যেন এমন থাকে, এজন্য আপনাদের সবার সহযোগিতা দরকার।’
তিনি বলেন, আমরা বাস মালিকপক্ষকে অনুরোধ করেছি কোনো অদক্ষ ড্রাইভার কোনোভাবেই যেন বাস চালাতে না পারে।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
অন-অ্যারাইভাল ভিসার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে বলেও জানান উপদেষ্টা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না, তাদের কাছে থাকা মারণাস্ত্র জমা দিতে হবে। অস্ত্র থাকবে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন...
তিনি বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো হচ্ছে।
সিলেটে বিমানবন্দর থানায় পৌঁছে লালগালিচা ও মঞ্চ দেখে ক্ষুব্ধ হন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষকে ঘিরে নিরাপত্তার কোনো হুমকি নেই।
‘সবাই ছুটি ভোগ করছেন। কিন্তু পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী, বিজিবি, আনসার, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কিন্তু ছুটিতে যাচ্ছে না।’
এর আগে, যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে নয় দাবি উত্থাপন করে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্ম।
‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নারী হয়রানি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
‘লালমাটিয়ার ঘটনায় নাগরিক অধিকার ও অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলায় নীতি পুলিশিং নিয়ে সমাজে বড় পরিসরে ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তা আরও পাকাপোক্ত করেছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।’
আয়োজকরা জানান, খুন, ধর্ষণ, নিপীড়ন, মব ভায়োলেন্স, মোরাল পুলিশিংসহ ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতা দূর করতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ব্যর্থতার প্রতিবাদে তারা এ কর্মসূচি পালন করেছেন।
তিনি আরও বলেন, রোজার সময় সবাইকে একটু সংযমী হতে হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও বাড়ানো দরকার।’