দেশের জনগণের উদ্দেশে দেওয়া পূর্বে ধারণকৃত ভাষণে নেতানিয়াহু এ কথা জানান।
বৈঠকে গাজা সংঘাতে যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
গাজা পুনর্গঠনের জন্য ৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি পরিকল্পনার অনুমোদন দিয়েছেন আরব লিগের নেতারা।
গাজায় যেতে অস্বীকৃতি জানানো সেনার বর্ণনায় উঠে এসেছে গাজায় ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের ভয়াবহতা।
শনিবার গাজার দক্ষিণে রাফার একটি ভূগর্ভস্থ সুরঙ্গে ছয় ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এই ঘটনার পর থেকে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ইসরায়েলিরা। এই ঘটনার দুই দিন পর এলো...
গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার ও প্রতিশোধমূলক হামলায় নিহত হয়েছেন ৪০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন ৯২ হাজার ৪০০ মানুষ। হতাহতের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ দাবি করেছে, ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ পরিচালিত আল-জাউনি স্কুলের হামলার লক্ষ্য ছিল হামাসের ‘জঙ্গিরা’। এই দাবি নাকচ করে বিবৃতি দিয়েছে...
এর আগে এপ্রিলে ঈদুল ফিতরের দিন ইসরায়েলি বোমাহামলায় হানিয়ের তিন ছেলে ও বেশ কয়েকজন নাতি-নাতনি প্রাণ হারিয়েছিলেন।
মধ্য গাজার নুসেইরাতে একইসঙ্গে স্থল ও বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকেই এ এলাকাটি নিয়মিত হামলার শিকার হয়েছে।
আজ সোমবার রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ এ মন্তব্য করেছেন বলে বার্তাসংস্থা এএফপি জানিয়েছে।
'হামাস অধ্যুষিত গাজার সর্বাত্মক নিয়ন্ত্রণ নিতে সেখানে কোনো বিদ্যুৎ, খাবার, পানি ও গ্যাস থাকবে না—সব বন্ধ থাকবে।'
ইসরায়েলের ক্ষমতাধর নেতাদের একটি বড় অংশ এই হামলার জবাবে গাজায় নির্বিচারে ব্যাপক অভিযান চালানোর পক্ষে। তবে পরিস্থিতি জটিল করে তুলেছে হামাসের হাতে বন্দি থাকা ইসরায়েলি সামরিক ও বেসামরিক নাগরিকরা।
রোববার জাতিসংঘে ইরানের মিশন দাবি করেছে, হামাসের হামলার সঙ্গে তেহরানের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।
রোববার প্রতি ব্যারেল ব্রেন্ট ক্রুড বিক্রি হচ্ছে ৮৬ দশমিক ৬৫ ডলারে এবং প্রতি ব্যারেল ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ক্রুড বিক্রি হচ্ছে ৮৮ দশমিক ৩৯ ডলারে।
‘মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আমি আমার ভাই আমার পরিবার সবাই গৃহহীন হয়ে পড়েছি এবং আমরা জানি না আগামীতে কী ঘটবে।’
হামলার শুরুতে হামাসের যেসব যোদ্ধা ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ঢুকে পড়েছিল, তাদেরকে খুঁজে বের করে নির্মূল করার চেষ্টা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত ইসরায়েলি দূতাবাসের মুখপাত্রকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, সামরিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে দূতাবাসের কোনো সংযুক্তি নেই।
ইসরায়েলের জন্য সামরিক সহায়তা পাঠানোর এই ঘোষণাকে ‘ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন’ বলে উল্লেখ করেছে হামাস।
গতকাল শনিবার ফিলিস্তিনের সংগঠন হামাস গত কয়েক বছরের মধ্যে ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় হামলা চালায়। জিম্মি করা হয়েছে অনেককে।