মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষ্যার মোহনায় বিশাল এই স্থাপনা যেন বাংলাদেশের লাগামহীন নদী দখলের এক ভয়াবহ নিদর্শন।
এখন বর্ষায় নদের পানি কূল ছাপিয়ে আশেপাশের গ্রামগুলোকে প্লাবিত করে দেয়। আর বছরের বাকি সময় পানিবিহীন থাকে কুমলাই। শুকনো নদীবক্ষে তখন দখলের বেপরোয়া উৎসব শুরু হয়।
হামলার পর উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করা হয়।
৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ নদীর বেশিরভাগ অংশে পুকুর কেটে তার চারপাশে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
তা গাছ বলি আর নদীই বলি, উভয়েই খুব বিপদে আছে। কাঠুরেরা তখন অনেক বেশি তৎপর বৃক্ষনিধনে। দখলদাররা সারাক্ষণ ব্যস্ত নদী দখলে ও দূষণে। প্রকৃতি নিজেই তো বিপন্ন।
ব্রহ্মপুত্রের হাঁটু পানিতে নেমে গান-কবিতায় প্রতিবাদ
২০ জন চিত্রশিল্পী ছবি এঁকে নদী দখল-দূষণের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
কক্সবাজারে বাঁকখালী নদী দখলমুক্ত করার অভিযানের খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদের গুলি করার হুমকি দিয়েছেন অবৈধ দখলদাররা।
দীর্ঘদিন ধরেই প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে চলছে কক্সবাজার জেলা শহরের প্রাণ বাঁকখালী নদীতীর দখল। তীরের প্রায় ৬০০ একর ঘন প্যারাবন ধ্বংস করে চলছে একের পর এক স্থাপনা নির্মাণের কাজ।
২০ জন চিত্রশিল্পী ছবি এঁকে নদী দখল-দূষণের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
কক্সবাজারে বাঁকখালী নদী দখলমুক্ত করার অভিযানের খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদের গুলি করার হুমকি দিয়েছেন অবৈধ দখলদাররা।
দীর্ঘদিন ধরেই প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে চলছে কক্সবাজার জেলা শহরের প্রাণ বাঁকখালী নদীতীর দখল। তীরের প্রায় ৬০০ একর ঘন প্যারাবন ধ্বংস করে চলছে একের পর এক স্থাপনা নির্মাণের কাজ।