অনেকেই বলছেন, ভালো অবস্থায় নেই আইডিএফ। মূলত রিজার্ভ সেনাদের ওপর নির্ভর করে হামাসের ‘তথাকথিত’ আস্তানায় নেতানিয়াহুর অভিযানকে আত্মঘাতী ও খ্যাপা বলতেও ছাড়ছেন না বিশ্লেষকরা।
আজ রোববার জেরুজালেমে এক সংবাদ সম্মেলনে গাজা দখলের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন নেতানিয়াহু। দাবি করেন, এটাই যুদ্ধ অবসানের সেরা ও দ্রুততম উপায়।
গাজায় খাদ্যাভাব চরম আকার ধারণ করেছে। নিরুপায় হয়ে ত্রাণের লাইনে ভিড় জমাচ্ছেন হাজারো ফিলিস্তিনি। প্রায় প্রতিদিনই বেশ কিছু ত্রাণপ্রত্যাশী ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি সেনার গুলিতে নিহত হচ্ছেন।
কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
মঙ্গলবার ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলের সামরিক প্রধান ইয়াল জামির জানান, এখন আবারও গাজার দিকে নজর ফেরানো উচিত।
বিবৃতিতে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী দাবি করে, তাদের বিমানবাহিনী নিশ্চিত করেছে যে আপাতত ইরানের এসব বিমানবন্দর থেকে আর কোনো আকাশযান উড়তে পারবে না।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
মঙ্গলবার ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলের সামরিক প্রধান ইয়াল জামির জানান, এখন আবারও গাজার দিকে নজর ফেরানো উচিত।
বিবৃতিতে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী দাবি করে, তাদের বিমানবাহিনী নিশ্চিত করেছে যে আপাতত ইরানের এসব বিমানবন্দর থেকে আর কোনো আকাশযান উড়তে পারবে না।
তাদের হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ)।
নিহত কমান্ডার আলি শাদমানি ছিলেন আইআরজিসির প্রকৌশল ও নির্মাণ সংস্থা খাতাম আল-আনবিয়া’র কেন্দ্রীয় সদরদপ্তরের প্রধান।
ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, ইরানের বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও শহরের পূর্বাঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এসব জায়গায় আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন বলেছেন, পাল্টা হামলা চালাতে ইসরায়েলের দিকে প্রায় ১০০ ড্রোন পাঠিয়েছে ইরান।
হামাস-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর গত ১৮ মার্চ থেকে নতুন করে গাজায় হামলা শুরু করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ। ওই হামলা শুরুর পর এটিই একদিনে আইডিএফ’র সবচেয়ে বড় সামরিক ক্ষতির ঘটনা।
আইডিএফ অবশ্য এসব দাবি অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, ওই অঞ্চলে সেনা সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি।
বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন পরিকল্পনা ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠন ও ফিলিস্তিনিদের গণহারে তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ণের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। এটি ‘মহাবিপর্যয়’ বা ‘নাকবা’ নামে পরিচিত।