বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ভাষায় সাহিত্য রচনা করেছিলেন। বাংলায় তারই লেখা গান আজকের ভারতের জাতীয় সংগীত। এখন প্রশ্ন—এই বাংলা কীভাবে ভারতে বিদেশিদের ভাষা হয়ে গেল?
বিতর্কের শুরু গত ২৯ জুলাই দিল্লি পুলিশের একটি চিঠিকে কেন্দ্র করে। দিল্লিতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের অফিশিয়াল গেস্ট হাউজ বঙ্গভবনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পাঠানো ওই চিঠিতে কিছু নথি অনুবাদের জন্য...
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে চিঠি দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
বৈরি অপপ্রচার, হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের অপতৎপরতায় অস্থিরতা বাড়ছে
তিনি বলেন। শান্তিরক্ষী পাঠাতে ওই দেশের সরকারকেই অনুরোধ করতে হয়।
আজ বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনে যোগ দিয়ে তিনি একথা বলেন।
শনিবার ভারতের দুই রাজ্য বিধানসভাসহ কয়েকটি রাজ্যে উপনির্বাচনের ভোটগণনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ছয়টি বিধানসভা আসন। ভোটগণনা হচ্ছে দুটি লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনেরও।
ধ্রুপদী ভাষা হিসাবে কোনো ভাষা স্বীকৃতি পেলে সেই ভাষার প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে মমতা বলেন, ‘বাংলায় জল ছেড়ে দিয়ে ঝাড়খণ্ডকে নিরাপদ রাখা হয়’
শনিবার ভারতের দুই রাজ্য বিধানসভাসহ কয়েকটি রাজ্যে উপনির্বাচনের ভোটগণনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ছয়টি বিধানসভা আসন। ভোটগণনা হচ্ছে দুটি লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনেরও।
ধ্রুপদী ভাষা হিসাবে কোনো ভাষা স্বীকৃতি পেলে সেই ভাষার প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে মমতা বলেন, ‘বাংলায় জল ছেড়ে দিয়ে ঝাড়খণ্ডকে নিরাপদ রাখা হয়’
‘আমি পদত্যাগ করতে রাজি আছি। কিন্তু ওরা বিচার চায় না। চেয়ার চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে সম্মান জানাই, আমরা তাদের ভাষাকে সম্মান জানাই। কিন্তু এই অঞ্চল বাংলাদেশে পরিণত হবে না।’
এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় মমতা বলেন, ‘মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিআইএম) ও বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতা কুক্ষীগত করতে বাংলাদেশের মতো বিক্ষোভ আয়োজনের চেষ্টা চালাচ্ছে।’
আজ শুক্রবার তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শুভেচ্ছা বক্তব্য পোস্ট করেছেন।
‘বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তার পানি ভাগাভাগি করা সম্ভব নয়। কারণ পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের মানুষের সেচ ও খাওয়ার জন্য পানির প্রয়োজন হয়।’
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, এই দুর্ঘটনার পর রাজ্য সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা দিয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া মমতার পরিবারের এক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদস্যের বরাত দিয়ে জানায়, ‘পেছনে থেকে ধাক্কা দেওয়ার পর সামনে থাকা ছোট ক্যাবিনেটের ধারাল অংশে গিয়ে লাগে তার কপাল।’