‘যুক্তরাষ্ট্রে কম আয়ের ক্রেতাদের মধ্যে পোশাকের চাহিদা পুরোপুরি বাড়েনি।’
'বছর শেষে এর পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে'
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে সাড়া পাওয়ায় আগামী মে থেকে দেশের পোশাক রপ্তানি ঘুরে দাঁড়াতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
‘গত বছরের তুলনায় মার্কিন ক্রেতারা এখন অনেক বেশি খোঁজ-খবর নিচ্ছেন,’
বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবরে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে ১৭৮ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন কেজি ও চীন ১৫৯ দশমিক ২৫ মিলিয়ন কেজি পোশাক রপ্তানি করেছে।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য হলো যুক্তরাষ্ট্র।
চলতি বছরের নভেম্বরে রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ০৫ শতাংশ কমেছে।
‘আপাতত চিনির দাম কমানোর সুযোগ নেই।’
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেশটির বাজারে পোশাক রপ্তানিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না।
চলতি বছরের নভেম্বরে রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ০৫ শতাংশ কমেছে।
‘আপাতত চিনির দাম কমানোর সুযোগ নেই।’
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেশটির বাজারে পোশাক রপ্তানিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না।
গত বছরের আগস্টে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি তার আগের বছরের চেয়ে ৩৬ শতাংশ বেড়েছিল, যা এবার হয়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
ডলারের হিসাব বিবেচনায় নিলে চলতি বছরের বাকি সময় পোশাক ব্যবসার জন্য ভালো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) এক শীর্ষ...
চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সব দেশ থেকে পোশাক আমদানি কমিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
রোববার এক ওয়ার্কশপে বাণিজ্য সচিব এ কথা বলেন।
চলতি অর্থবছরের (২০২২-২৩) জুলাই-জানুয়ারি সময়ে রপ্তানিকারকরা ৪ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছেন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কম।
তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশ দ্বিতীয় আর চীন প্রথম, গত দশক পর্যন্ত এমনই ছিল প্রচলিত তুলনা। তবে এ বছর অন্তত ইউরোপীয় ইউনিয়নে পোশাকের রপ্তানি বৃদ্ধিতে চীনকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ।