ঢাবির নিয়মিত মাস্টার্সে বাইরের শিক্ষার্থীদের ভর্তি ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো। প্রতীকী ছবি: স্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো। প্রতীকী ছবি: স্টার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নিয়মিত স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) ডিগ্রি কোর্সে আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভর্তির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের শিক্ষার্থীরা মাস্টার্সে ভর্তি হতে পারবেন।

আজ মঙ্গলবার ঢাবির জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মাহমুদ আলমের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটি গত ৩০ আগস্ট এক সভায় ভর্তির সুপারিশ করে।

 

জনসংযোগ দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে সীমিত আসনে শিক্ষার্থীরা ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তি হতে পারবেন। 

এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রিপ্রাপ্ত হতে হবে। 

অন্তর্ভুক্তিমূলক ও জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সিন্ডিকেট জানিয়েছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউট প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত নিয়মে এখন শুধু ঢাবি থেকে স্নাতক পাস করা শিক্ষার্থীরা নিজ বিভাগে মাস্টার্স করার সুযোগ পান। 

নতুন সুপারিশ চূড়ান্ত হওয়ায় এখন শিক্ষার্থীদের অন্য বিভাগে মাস্টার্সে ভর্তির সুযোগ থাকছে। একইসঙ্গে বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এ সুযোগ পাচ্ছেন। 

তবে সবাইকেই ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি হতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাধারণত স্নাতক শেষ করে মাস্টার্সে সরাসরি ভর্তির সুযোগ থাকে। স্নাতক পাস করার পর ২ বছর পর্যন্ত এই সুযোগ থাকে। 

তবে স্নাতক পাসের পর কিছু শিক্ষার্থী বিভিন্ন কারণে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হন না। এসব ক্ষেত্রে ফাঁকা আসন পূর্ণ করতে বিভাগ বা ইনস্টিটিউট ভর্তির বিজ্ঞাপন দেবে এবং আবেদনকারীদের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে ফাঁকা আসনে ভর্তি হতে হবে।

Comments

The Daily Star  | English
Asif Nazrul on Awami League’s political future

Filing of wholesale cases embarrassing for govt: Asif Nazrul

Law Adviser Asif Nazrul today said common people, particularly the political victims and rivals, are still filing wholesale cases against others since August 5, which is embarrassing for the current government

12m ago