ট্রেনে আবার ‘স্ট্যান্ডিং টিকিট’ বিক্রির সিদ্ধান্ত

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে ২ বছর বন্ধ রাখার পর পুনরায় নির্দিষ্ট আন্তঃনগর ট্রেনে মোট আসনের অতিরিক্ত ২০ শতাংশ ‘স্ট্যান্ডিং টিকিট’ বিক্রির নির্দেশ দিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
স্টার অনলাইন গ্রাফিক্স

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে ২ বছর বন্ধ রাখার পর পুনরায় নির্দিষ্ট আন্তঃনগর ট্রেনে মোট আসনের অতিরিক্ত ২০ শতাংশ 'স্ট্যান্ডিং টিকিট' বিক্রির নির্দেশ দিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।

গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আ স ম আশরাফুল আলম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, 'সার্বিক বিবেচনায় যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের নিন্মোক্ত ট্রেনসমূহে মোট আসনের ২০ শতাংশ টিকিট আসনবিহীন ইস্যু করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।'

তালিকায় পূর্বাঞ্চলের ট্রেনগুলোর মধ্যে আছে- তিস্তা এক্সপ্রেস, পারাবত এক্সপ্রেস. উপবন এক্সপ্রেস, তূর্ণা এক্সপ্রেস, কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস, মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ও জামালপুর এক্সপ্রেস।

এ ছাড়া তালিকায় থাকা পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলো হলো- সিল্কসিটি এক্সপ্রেস, পদ্মা এক্সপ্রেস, ধুমকেতু এক্সপ্রেস, সুন্দবরন এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস, বেনাপোল এক্সপ্রেস, নীলসাগর এক্সপ্রেস, সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস, লালমনি এক্সপ্রেস, রংপুর এক্সপ্রেস, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস, একতা এক্সপ্রেস, দ্রতযান এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেস।

করোনাভাইরাস মহামারীর প্রথম বছর 'লকডাউনে' ৬৭ দিন বন্ধ থাকে ট্রেন চলাচল। ওই বছর ৩১ মে আসন সংখ্যার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে ট্রেনে যাত্রী বহন শুরু হয়। সংক্রমণ কমে এলে ওই বছরের সেপ্টেম্বরেই সব আসনে যাত্রী বহন শুরু হয়। কিন্তু দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রী তোলা বন্ধে স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি বন্ধ রাখা হয়।

Comments

The Daily Star  | English

Why planting as many trees as possible may not be the solution to the climate crisis

The heatwave currently searing Bangladesh has led to renewed focus on reforestation efforts. On social media, calls to take up tree-planting drives, and even take on the challenge of creating a world record for planting trees are being peddled

6m ago