প্রাবন্ধিক ও গবেষক
চাঁদ দেখা ও সালামি আদান-প্রদানের এমন চমৎকার রেওয়াজ চলতে থাকুক আমাদের মাঝে।
বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আজ আবারও জেগে উঠেছে সেই পুরনো আলাপ—বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি শিক্ষার্থীদের জন্য কতটা সুখের আর কতটা বেদনার?
শতবছর পূর্বেও ছিল আজকের মতো শবে বরাতের হালুয়া-রুটি, মিষ্টান্ন, আতশবাজি আর কোথাও বা গরুর গোশত। মসজিদ সাজানো, রাতে জেয়ারত করে বেড়ানো বিভিন্ন মাজার কিংবা কবরস্থানে গিয়ে জেয়ারত করা আত্মীয়-স্বজনের...
এমন আদর্শবান রাজনীতিবিদই সবসময় কাম্য। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে এবং আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে উপরোক্ত ব্যক্তিবর্গ চিরকাল উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবেন।
বাংলাদেশের প্রকাশনার ইতিহাসে প্রকাশনা সংস্থা ‘মুক্তধারা’র অবস্থান কিংবদন্তীতুল্য। কিন্তু চমৎকৃত হওয়ার মতো তথ্য হলো, এই প্রকাশনা সংস্থাটির জন্ম হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়েই; কলকাতায়।
নির্বাচন এমন এক জাল যেখানে কখন কোন্ রুই-কাতলা আঁটকে যায় আর পুঁটি মাছ নিপুণ কায়দায় বেরিয়ে যায়, বলা মুশকিল!
কখনো কখনো শিক্ষকদের ভুলের মাশুল দিতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন হয়ে যায় বিতর্কিত। শক্ত প্রশাসনও হয়ে যায় দুর্বল।
সময় যত বাড়ছে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালনের সুযোগ তত সঙ্কুচিত হচ্ছে। ইতিহাস এমন এক বিষয়, যাকে নিয়ে আফসোস করা যায় কিন্তু ফিরে যাওয়া যায় না
এই বিষয়ে ঢাকার নবাবরাও পিছিয়ে ছিলেন না। নবাব সলিমুল্লাহ প্রতিটি পঞ্চায়েতকে মিলাদুন্নবী উদযাপনে আর্থিক সহায়তা করতেন।
চিঠির যুগে কত চিঠি যে মানুষের জীবন পাল্টে দিয়েছে তার হিসাব নেই।
লাঙল পরিচালনাকালে হুগলি থেকে কলকাতায় এসে অফিস করার দুর্ভোগ পোহানো ছাড়া নজরুলের বিশেষ কোনো আর্থিক লাভ হয়নি। বরং একটা আদর্শগত অনুভূতির তাড়নায় নিদারুণ অর্থকষ্টের মধ্যে থেকেও তিনি ‘লাঙল’ পরিচালনা...
মহররম পুরান ঢাকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ। মহররমের প্রথম ১০ দিন এখনো জমজমাট থাকে সারারাত।
কায়কোবাদের বক্তব্য থেকে দেখা যাচ্ছে, একটা চ্যালেঞ্জ নিয়েই তিনি কাব্য-সাধনায় যুক্ত হয়েছিলেন। সেই চ্যালেঞ্জ ছিল নিজের সমাজের প্রতি এবং প্রতিনিধিত্ব করার।
জীবনের শেষ সময়ে তিনি যখন স্ট্রোক করে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিলেন তখন না-পড়ার যন্ত্রণায় স্নেহের ছাত্র গোলাম সাকলায়নকে জানিয়েছেন: “পড়তেই যদি না পারলাম তাহলে এ জীবনের দাম কি?”
কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে পারিবারিক যে মিলনমেলা এবং পরবর্তী সপ্তাহ পর্যন্ত খাবার আয়োজন, তার মাধ্যমেই যেন সেকালের ঈদের সঙ্গে একালের ঈদের সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে।
স্মৃতিকথা নিয়ে রিভিউ সহজ না। কারণ স্মৃতিকথায় সেই অর্থে কেন্দ্র থাকে না গল্প, উপন্যাসের মতো; পুরোটাই লেখকের জীবনকে কেন্দ্র করে চলে। ফলে অন্য বইয়ের মতো নির্দিষ্ট কোনো কেন্দ্রকে বিন্দু ধরে চিত্র...
জন্মগ্রহণ করার পর নাম রাখা হয়েছিল প্রমিলা সেনগুপ্ত। বিয়ের পর নাম দেওয়া হয় আশালতা। বিবাহিত জীবনে সবখানে নিজের নাম স্বাক্ষর করেন ‘প্রমীলা নজরুল ইসলাম’ নামে। সওগাত পত্রিকার (ভাদ্র ১৩৩৬) সংখ্যায়...
এখন আমরা যেভাবে ঈদুল ফিতর উদযাপন করি আমাদের পূর্ব পুরুষরা অবশ্যই এভাবে করতেন না