প্রাবন্ধিক ও গবেষক
নিয়ম করে চুয়াত্তরেও ঈদ এসেছিল। কিন্তু দুর্ভিক্ষের মাঝে অনাহারী-অর্ধাহারী মানুষের কাছে সে ঈদ উৎসবমুখর ছিল না।
এই সময়ে মুসলমান সমাজ রমজানকে উদযাপন করতে বদ্ধপরিকর, শতবছর পূর্বেও রমজান উদযাপনের রেওয়াজ।
বলা অসঙ্গত হবে না যে, স্বাধীন কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে এ সংকলন অবতীর্ণ হয়েছিল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়
পুলিশের মাঝেও আছে নিষ্ঠাবান ও দায়িত্বশীল ব্যক্তি। কিন্তু অসৎ ও দুর্নীতিবাজদের ভিড়ে তারা কোণঠাসা হয়ে পড়ে।
বাংলার উৎসবের ইতিহাসে মহররম একটি আলাদা জায়গা দখল করে আছে
আমাদের চেনা বিশিষ্টজনদের জীবনে ঘটে যাওয়া কোরবানিকেন্দ্রিক কিছু ঘটনা নিয়ে এই আয়োজন।
১৯৫৫ সালে ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হজে গিয়েছিলেন। সেবার মক্কায় অবস্থিত তার নানীর প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা পরিদর্শন করেন তিনি।
একসময় পিএইচডি ডিগ্রি ছিল জ্ঞানসাধনা ও গবেষণার ব্যাপার, কালের বিবর্তনে পরিণত হয়েছে পানিতে মেশানো দুধের মতো।
বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আজ আবারও জেগে উঠেছে সেই পুরনো আলাপ—বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি শিক্ষার্থীদের জন্য কতটা সুখের আর কতটা বেদনার?
শতবছর পূর্বেও ছিল আজকের মতো শবে বরাতের হালুয়া-রুটি, মিষ্টান্ন, আতশবাজি আর কোথাও বা গরুর গোশত। মসজিদ সাজানো, রাতে জেয়ারত করে বেড়ানো বিভিন্ন মাজার কিংবা কবরস্থানে গিয়ে জেয়ারত করা আত্মীয়-স্বজনের...
এমন আদর্শবান রাজনীতিবিদই সবসময় কাম্য। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে এবং আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে উপরোক্ত ব্যক্তিবর্গ চিরকাল উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবেন।
বাংলাদেশের প্রকাশনার ইতিহাসে প্রকাশনা সংস্থা ‘মুক্তধারা’র অবস্থান কিংবদন্তীতুল্য। কিন্তু চমৎকৃত হওয়ার মতো তথ্য হলো, এই প্রকাশনা সংস্থাটির জন্ম হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়েই; কলকাতায়।
নির্বাচন এমন এক জাল যেখানে কখন কোন্ রুই-কাতলা আঁটকে যায় আর পুঁটি মাছ নিপুণ কায়দায় বেরিয়ে যায়, বলা মুশকিল!
কখনো কখনো শিক্ষকদের ভুলের মাশুল দিতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন হয়ে যায় বিতর্কিত। শক্ত প্রশাসনও হয়ে যায় দুর্বল।
সময় যত বাড়ছে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালনের সুযোগ তত সঙ্কুচিত হচ্ছে। ইতিহাস এমন এক বিষয়, যাকে নিয়ে আফসোস করা যায় কিন্তু ফিরে যাওয়া যায় না
এই বিষয়ে ঢাকার নবাবরাও পিছিয়ে ছিলেন না। নবাব সলিমুল্লাহ প্রতিটি পঞ্চায়েতকে মিলাদুন্নবী উদযাপনে আর্থিক সহায়তা করতেন।
চিঠির যুগে কত চিঠি যে মানুষের জীবন পাল্টে দিয়েছে তার হিসাব নেই।
লাঙল পরিচালনাকালে হুগলি থেকে কলকাতায় এসে অফিস করার দুর্ভোগ পোহানো ছাড়া নজরুলের বিশেষ কোনো আর্থিক লাভ হয়নি। বরং একটা আদর্শগত অনুভূতির তাড়নায় নিদারুণ অর্থকষ্টের মধ্যে থেকেও তিনি ‘লাঙল’ পরিচালনা...