নিজের মনের খেয়াল রাখতে এবং নিজেকে অবিশ্বস্তদের হাত থেকে বাঁচাতে খেয়াল করতে পারেন এই বিষয়গুলো।
সাজে-পোশাকে বাঙালি সবসময়ই স্মৃতিকাতর। আলতাও সেই স্মৃতিকাতরতার একটি বিশেষ অনুষঙ্গ হয়ে আজও জড়িয়ে আছে আমাদের ফ্যাশনে, সাজের উদযাপনে।
সত্যি-মিথ্যা যাই হোক না কেন, পরচর্চার এই স্বভাবটা ব্যক্তিজীবনে খুব একটা ভালো কিছু বয়ে আনে না।
ছু কৌশল মেনে চললে খুব সহজেই ছাড়িয়ে নেওয়া যাবে কঠিন থেকে কঠিনতর বদভ্যাসের প্রভাব।
সংস্কৃতির এই ফারাকটা কীভাবে ধীরে ধীরে খাবার টেবিল থেকে চলন-বলন, ভাষা, কথাবার্তা, পছন্দ-অপছন্দের বহু জায়গায় ছড়িয়ে যায়, তা হয়তো ঠিকভাবে বোঝাও যায় না।
বহু বছর পুরনো ত্বকের যত্নের এই টোটকাটির মাধ্যমে ত্বকের বাড়তি ঝামেলাগুলো থেকে যেমন সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে, তেমনি অ্যান্টি এজিং ক্রিম ছাড়াই ত্বকের বয়সে লাগাম পরাতে পারবেন।
কিছু তথাকথিত সান্ত্বনাবাক্য এড়িয়ে চলা জরুরি।
অনেক সময় দুটো মানুষ একই ছাদের নিচে থেকেও এত বেশি নিজস্ব জগতে মশগুল থাকে যে তাদের মধ্যে প্রেমিক-প্রেমিকা বা দাম্পত্যের যে বিশেষ অনুভূতিগুলো থাকার কথা, সেগুলো কোথায় যেন কমতে থাকে।
সম্পর্কে থাকাকালীন বা পছন্দের সঙ্গী বেছে নেওয়ার সময়টাতে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য চোখ খুলে দেখলে এবং খেয়াল করলেই জানতে ও চিনতে পারবেন, সেই মানুষটি আদতে আপনার জন্য গ্রিন ফ্ল্যাগ কি না।
রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কেউ ‘রেড ফ্ল্যাগে’র আওতায় পড়েন কি না– সেটি বুঝতে হলে খেয়াল রাখতে হবে কিছু নির্দিষ্ট আচরণ ও বৈশিষ্ট্যের দিকে।
সুখী সম্পর্কে থেকেও তৃতীয় ব্যক্তির অনুপ্রবেশ ঘটলে একে অন্যকে দোষারোপের আগেও যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে– কী কমতি ছিল?
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্কগুলো প্রত্যাশার পারদ ছুঁতে পারে না এবং একটা সময় মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে দেখা দেয় ফাটল, পরিণতি দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।
এই ‘৭৭৭ নীতি’তে আছে ৭ সংখ্যাটির সঙ্গে সম্পর্কিত তিনটি বিষয়।
জেন জির চলন-বলন অনেক কিছু তাও আমাদের বোধগম্য হলেও ভাষার ব্যাপারটা হজম করতে এর আগের প্রজন্ম অর্থাৎ মিলেনিয়াল ও বুমারদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়।
কোনো আবেগীয় সম্পর্ক না থাকার পরও রোমান্টিকভাবে একে অন্যের সঙ্গে সময় কাটানো এবং খুব কম সময়ের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেলে শহুরে অভিধানে একে 'ফ্লিং'য়ের তকমা দেওয়া হয়।
বিয়ে বা রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে ‘সেভেন ইয়ার্স ইচ’ বলে একটি কথা আছে। এই ধারণা অনুযায়ী, ৭ বছর কেটে গেলে সম্পর্কে ভাঙনের একটি বড় আশঙ্কা দেখা যায়।
শুধু ভুল স্বীকার করার সাহস হয় না বলেও অনেক সময় আমরা বারবার একই ভুলের মাকড়সা জালে নিজেদেরকে জড়িয়ে ফেলি।