খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে সাম্প্রতিক বেশ কিছু সহিংসতার ঘটনার পর কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বৌদ্ধ ভিক্ষুরা।
এসব দুর্গম এলাকার ১৩টি গ্রামের শিশু-বৃদ্ধসহ পাঁচ শতাধিক মানুষেরা খাবারের জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করে চলেছেন গত আড়াই মাস ধরে।
ঝিরি থেকে এক কলসি পানি আনতে সময় লেগে যায় প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা। বাধ্য হয়ে অনেক পরিবারকে পানি কিনে খেতে হচ্ছে।
নাথান বমের স্ত্রী লাল সং কিম রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘসময় ধরে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
থানচি থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান সদরে এসে লেনদেন করতে হচ্ছে গ্রাহকদের।
এম সাখাওয়াত হোসেনের পর্যবেক্ষণ, রুমা, থানচি ও আলীকদমের দূরত্ব কম নয়। অল্প সময়ের মধ্যে এই তিনটি উপজেলায় সাম্প্রতিক হামলা থেকে বোঝা যায় যে, কেএনএফ সদস্যরা নিজেদের কয়েকটি দলে বিভক্ত করে...
গত ২ এপ্রিল রুমায় সোনালী ব্যাংকে ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও ব্যাংক কর্মকর্তাকে অপহরণের ঘটনার পর সাঁড়াশি অভিযান কার্যক্রম শুরু হয়
পুরোনো বড় গাছগুলো কেটে নেওয়ার প্রভাব পড়ছে জীব বৈচিত্র্যের ওপর। এসব গাছ নিয়ে যাওয়ার জন্য পাহাড় কেটে ও ঝিরির পানির প্রবাহ বন্ধ করায় প্রাকৃতিক পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে। পানীয় জলের সংকটে পড়ছেন স্থানীয় লোকজন।
রাস্তার পাশে ঝিরি-ঝরনার ভাঙা পাথর আর ব্যবহার অযোগ্য নিম্নমানের ইটের টুকরো স্তূপ করে রাখা হয়েছে রাস্তা নির্মাণে ব্যবহারের জন্য।
নাইক্ষ্যংছড়ি দিয়ে মোট ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর ভাষাটিকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ নিয়েছেআলীকদম সেনা জোন।
সম্প্রতি জেলার বিভিন্ন এলাকা ও পাড়ায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পাহাড়ে প্রায় সবকয়টি পানির উৎস ঝিরি-ঝর্ণাগুলো শুকিয়ে গেছে।
ঠিকাদারের ভাষ্য, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে কাজের মোট মূল্যের ১০ শতাংশ কমিশন দিয়ে তিনি এ কাজের অনুমতি নিয়েছেন।
গত বছর বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ভাষার বই এসেছিল। কিন্তু এ বছর এখনো আসেনি। এ ছাড়া, চাকমা-মারমাসহ অন্যান্য ভাষায় দক্ষ শিক্ষক না থাকায় এসব ভাষার বই পড়ানো যাচ্ছে না শিশুদের।
শহীদ মিনারটি তৈরি হয়েছে বান্দরবান আলীকদম উপজেলার তৈনফা মৌজার দুর্গম পাহাড়ের রেংমিটচ্য ভাষীদের ক্রাংচি পাড়ায়
রেংমিটচ্য জনগোষ্ঠীর বাস যে পাড়াটিতে সেখানে পৌঁছাতে আলীকদম বাজার থেকে প্রায় চার ঘণ্টা হাঁটতে হয়। বর্ষায় অর্ধেক পথ ইঞ্জিনের নৌকায় যাওয়ার সুযোগ থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে এই পাড়ায় পৌঁছাতে হাঁটার বিকল্প নেই।
স্থানীয়রা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, বালু তোলার কারণে পারের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। এ ছাড়াও, পানি দূষিত হয়ে তীরবর্তী মানুষদের জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
বান্দরবান সদর উপজেলার টংকাবতী ইউনিয়নের পানছড়ি মৌজার চিনি পাড়ার খেদার ঝিরি এলাকায় গত এক মাস ধরে নির্বিচারে প্রাকৃতিক বনের গাছ কেটে পাচার করা হচ্ছে।