মারমা, ম্রো, খেয়াং ও চাক সম্প্রদায়ের মানুষ মিয়ানমারের সৌর বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এ উৎসব পালন করে থাকে।
মার্চের মাঝামাঝিতেই বান্দরবান সদর উপজেলার জামছড়ি ইউনিয়নের থাংখ্রুই পাড়ায় পানির তীব্র সংকট দেখা গিয়েছে।
আদালতের আদেশের পরও প্রশাসনে অবৈধ ইটভাটা ভাঙার তৎপরতা দেখা যায়নি।
স্থানীয়রা জানায়, সড়ক সম্প্রসারণের কথা বলে সড়কের দুপাশের প্রায় ৫ শতাধিক গাছ ইতোমধ্যে কাটা হয়েছে। কিছু গাছের গুঁড়ি এক্সক্যাভেটর দিয়ে উপড়ে ফেলা হয়েছে, যেন গাছ কাটার কোনো চিহ্ন পাওয়া না যায়।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
পাহাড়ের নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে যেতে পারছেন না পর্যটক।
প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব উদযাপনের পর পাহাড়ে জুমের ধানের নবান্নের উৎসব শুরু হতে যাচ্ছে। পাহাড়ি জুম চাষি দের ঘরে ঘরে নবান্ন উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে।
বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব মনে করা হয় প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসবকে।
এসব দুর্গম এলাকার ১৩টি গ্রামের শিশু-বৃদ্ধসহ পাঁচ শতাধিক মানুষেরা খাবারের জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করে চলেছেন গত আড়াই মাস ধরে।
ঝিরি থেকে এক কলসি পানি আনতে সময় লেগে যায় প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা। বাধ্য হয়ে অনেক পরিবারকে পানি কিনে খেতে হচ্ছে।
নাথান বমের স্ত্রী লাল সং কিম রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘসময় ধরে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
থানচি থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান সদরে এসে লেনদেন করতে হচ্ছে গ্রাহকদের।
এম সাখাওয়াত হোসেনের পর্যবেক্ষণ, রুমা, থানচি ও আলীকদমের দূরত্ব কম নয়। অল্প সময়ের মধ্যে এই তিনটি উপজেলায় সাম্প্রতিক হামলা থেকে বোঝা যায় যে, কেএনএফ সদস্যরা নিজেদের কয়েকটি দলে বিভক্ত করে...
গত ২ এপ্রিল রুমায় সোনালী ব্যাংকে ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও ব্যাংক কর্মকর্তাকে অপহরণের ঘটনার পর সাঁড়াশি অভিযান কার্যক্রম শুরু হয়
পুরোনো বড় গাছগুলো কেটে নেওয়ার প্রভাব পড়ছে জীব বৈচিত্র্যের ওপর। এসব গাছ নিয়ে যাওয়ার জন্য পাহাড় কেটে ও ঝিরির পানির প্রবাহ বন্ধ করায় প্রাকৃতিক পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে। পানীয় জলের সংকটে পড়ছেন স্থানীয় লোকজন।
রাস্তার পাশে ঝিরি-ঝরনার ভাঙা পাথর আর ব্যবহার অযোগ্য নিম্নমানের ইটের টুকরো স্তূপ করে রাখা হয়েছে রাস্তা নির্মাণে ব্যবহারের জন্য।
নাইক্ষ্যংছড়ি দিয়ে মোট ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর ভাষাটিকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ নিয়েছেআলীকদম সেনা জোন।