রাহাত মিনহাজ, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
‘লালমাটিয়ার ঘটনায় নাগরিক অধিকার ও অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলায় নীতি পুলিশিং নিয়ে সমাজে বড় পরিসরে ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তা আরও পাকাপোক্ত করেছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।’
কিন্তু এই গ্যারান্টি যাদের কাছে চাইব, আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় তারা ভিন্ন বিভ্রমে মগ্ন।
কে ধ্বংস করছে অভ্যুত্থানের এই অমূল্য ফসল? কে প্রতিষ্ঠা করছে ভারতীয় বয়ান?
নতুন বাংলাদেশের পুলিশের উচিত, নাগরিকের মত প্রকাশকে ইতিবাচকভাবে উৎসাহিত করা, ভয়ের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া নয়।
বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল জেন-জি ও জেন-আলফা প্রজন্মের। তরুণ, সতেজ, সক্রিয় ও সংবেদনশীল এই শক্তিকে ‘মস্তিষ্ক পচন’ থেকে রক্ষা করতে হবে।
আমরা কি ধীরে ধীরে সেই অগণতান্ত্রিক, কর্তৃত্বপরায়ণ কাঠামোর দিকেই আবার যাত্রা শুরু করেছি? চলমান বিধি-নিষেধ তুলে নিন। তবে হ্যাঁ, ক্যাম্পাসে মাইক ব্যবহার বন্ধসহ গাড়ির হর্ন নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন দ্রুত...
আমাদের সড়কে যে মৃত্যুঝুঁকি আমরা নিজেরা তৈরি করেছি, সেই ফাঁদে যে কেউ পড়তে পারেন যেকোনো দিন।
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
‘লালমাটিয়ার ঘটনায় নাগরিক অধিকার ও অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলায় নীতি পুলিশিং নিয়ে সমাজে বড় পরিসরে ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তা আরও পাকাপোক্ত করেছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।’
কিন্তু এই গ্যারান্টি যাদের কাছে চাইব, আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় তারা ভিন্ন বিভ্রমে মগ্ন।
কে ধ্বংস করছে অভ্যুত্থানের এই অমূল্য ফসল? কে প্রতিষ্ঠা করছে ভারতীয় বয়ান?
নতুন বাংলাদেশের পুলিশের উচিত, নাগরিকের মত প্রকাশকে ইতিবাচকভাবে উৎসাহিত করা, ভয়ের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া নয়।
বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল জেন-জি ও জেন-আলফা প্রজন্মের। তরুণ, সতেজ, সক্রিয় ও সংবেদনশীল এই শক্তিকে ‘মস্তিষ্ক পচন’ থেকে রক্ষা করতে হবে।
আমরা কি ধীরে ধীরে সেই অগণতান্ত্রিক, কর্তৃত্বপরায়ণ কাঠামোর দিকেই আবার যাত্রা শুরু করেছি? চলমান বিধি-নিষেধ তুলে নিন। তবে হ্যাঁ, ক্যাম্পাসে মাইক ব্যবহার বন্ধসহ গাড়ির হর্ন নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন দ্রুত...
আমাদের সড়কে যে মৃত্যুঝুঁকি আমরা নিজেরা তৈরি করেছি, সেই ফাঁদে যে কেউ পড়তে পারেন যেকোনো দিন।
কেবল মাসখানেক আগে মেয়েটি পা রেখেছিল স্বপ্নের ক্যাম্পাসে।
শেখ হাসিনা সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিহ্ন মুছে ফেলা নিশ্চিতভাবেই হতাশার ও হঠকারী একটি পদক্ষেপ।