তবে, ২০২৬ সালে দারিদ্র্যের হার কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে সরকারি অফিসে প্রায় ৬০ হাজার ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে আরও ১০ হাজার আউটসোর্সিং কর্মী আছেন।
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের জন্য মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক কাঠামো হালনাগাদ করেছে, যাতে টাস্কফোর্সের ভবিষ্যতের সুপারিশগুলো প্রয়োজন অনুসারে বাস্তবায়ন করা যায়।
সাধারণত প্রতিবছর বাজেটের আকার বাড়লেও আগামী বাজেট হবে আগের বছরের মূল বাজেটের তুলনায় সামান্য কম।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বাংলাদেশে তাদের ঋণ প্রতিশ্রুতি গত বছরের এক দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার থেকে ৬৭ শতাংশ বাড়িয়ে চলতি বছর দুই বিলিয়ন ডলার করতে পারে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের জিডিপি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ বেড়ে আট লাখ ৮৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়েছে।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে বলেছেন, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রায় আট লাখ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করা হতে পারে। এটি চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের প্রায় সমান ও সংশোধিত বাজেটের...
ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার
সংস্থাটির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের ঢাকা সফর শেষে গতকাল সোমবার বিবৃতিতে আইএমএফ বলেছে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা মোট ঋণের প্রায় ৩২ শতাংশই দুর্দশাগ্রস্ত ঋণ। এ পরিসংখ্যান এক বছর আগের চেয়ে প্রায় এক লাখ কোটি টাকা বা ২৬ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরের তুলনায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের মাথাপিছু বিদেশি ঋণ ১৩৫ শতাংশ বেড়ে ৬০৫ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঋণের সুদ পরিশোধে সরকারের ব্যয় হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা
সরকারের কাছে পাঠানো আইএমএফের টকিং পয়েন্ট অনুসারে, সংস্কার কর্মসূচিতে ভর্তুকি ও রাজস্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
প্রতিনিধি দলটি আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এসে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।
বর্তমানে, চীনা ঋণের সুদের হার দুই থেকে তিন শতাংশ এবং পরিশোধের সময়কাল ২০ বছর।
উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার জন্য আরও এক বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে এডিবি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, পণ্যের ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা ১২ দশমিক ৩৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৫০ বিলিয়ন ডলার ও সেবার ক্ষেত্রে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ বাড়িয়ে সাড়ে সাত বিলিয়ন ডলার ধরা হয়েছে।