বছরের শেষ দিনের সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় সারা বিশ্বের মানুষ।
গত বুধবার তোলা এই ছবিতে যে জায়গাটি দেখা যাচ্ছে সেটি বৃষ্টিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর এলাকা।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সরকার যতই ভয় চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে, জনতা তা জয় করে ততই হয়ে উঠেছে অদম্য
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার পরিস্থিতি ও মানুষের ভোগান্তির দৃশ্য ক্যামেরায় বন্দি করেছেন ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রীরা।
প্রযুক্তির কল্যাণে প্রকৃতির বিরূপভাব আগে থেকে আঁচ করা গেলেও এর রুদ্ররূপ মোকাবিলায় মানুষকে ক্রমাগত সংগ্রাম করতে হয়।
এ বছর বাংলাদেশি চারজন চারুশিল্পীর চিত্রকর্ম দিয়ে সাজানো হয়েছে পঞ্চম বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন। তিন কক্ষ বিশিষ্ট প্যাভিলিয়নের শেষ কক্ষে প্রদর্শন করা হয়েছে 'ফিউচার লাইফ' শিরোনামে ১০ জন বিদেশি...
আজ শুক্রবার ঢাকার সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হলো নাসির আলী মামুনকে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘নাসির আলী মামুন ইন প্রেইজ অব শ্যাডোজ’- এর উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
ষড়ঋতুর এই দেশে বসন্তকে যেমন ঋতুর রাজা বলা হয়, হেমন্তও তেমনি পরিচিত ঋতুর রাণী হিসেবে।
‘মাংসি’তে প্রায় তিন যুগ আগেকার ম্রোদের জীবনযাপন ও বান্দরবানের নিসর্গ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।
দখল-দূষণসহ অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে এক সময়কার দেড়শ মিটার প্রশস্ত শোলমারি কালের পরিক্রমায় পরিণত হয়েছে তিন-চার মিটারের সরু নালায়।
উপকণ্ঠের সবুজ ঘুচিয়ে বহরে-গতরে বেড়ে চলা শহর কলকাতার প্রেক্ষাপটে সুমন গেয়েছিলেন, ‘কৈখালী আর পাটুলি গিয়েছে, গিয়েছে উরাল পেটে/জমি সদাগর আবাদের জমি খাচ্ছে সমানে চেটে’।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১১ দিন আগে ঢাকা শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে মাঈশা।
‘বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে যাক, বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ডাক’
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে মারা গেছেন সায়মার মা—৮ মাসের সন্তানসম্ভবা ফারজানা।
বাংলার লোকসংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী বিনোদন মাধ্যমগুলোর একটি হলো এই সার্কাস, যা বহু আগে থেকেই এ দেশীয় জনসাধারণের চিত্তবিনোদনের খোরাক জোগানোর পাশাপাশি লোকজীবনের সৃজন ও মননচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে...
গত ১৪ জুন থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জ অঞ্চলে প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টি হচ্ছে। উজানের ঢলে নেমে আসা পানি এবং বৃষ্টিতে নদীর পানি বাড়ছে।