বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে সরাসরি সরকারকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় সরকারের আর্থিক চাহিদা মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে যাওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।
‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ চেষ্টা করছে।’
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এ তথ্য জানান।
আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বাংলাদেশের ইসলামি ব্যাংকিং খাত সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠিত করা হবে, কারণ বেশিরভাগ ইসলামি ব্যাংক বর্তমানে সংকটের মধ্যে আছে।
২০ মার্চ ইউসিবি ঘোষণা দেয়, ৫১৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকার ঋণ পুনরুদ্ধারে সাইফ পাওয়ারটেকের সম্পদ নিলামে তোলা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নতুন আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া তৈরি করেছে, যার মাধ্যমে কোনো ব্যাংক অবসায়নের মাধ্যমে গেলে প্রতি আমানতকারীকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা করে পরিশোধ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এক ডজনেরও বেশি ব্যাংকে মন্দ ঋণের পরিমাণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোখলেসুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল দ্য ডেইলি স্টার। তবে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
‘শক্তিশালী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে একীভূত করে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’
পরে সুদহার পুরোপুরি বাজারভিত্তিক করতে গত মে মাসে ‘স্মার্ট’ নীতি বাতিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
‘আগামীকাল থেকে গ্রাহকরা যেকোনো অংকের অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।’
অন্যান্য বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকে নারী কর্মীর সংখ্যা ২৩ হাজার ১৬২। এটি মোট কর্মীর ১৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
ব্যাংকগুলো হলো- ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি হলো আভিভা ফাইন্যান্স। ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি...
ব্যাংকটির তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে তাদের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
সালমান এফ রহমান দায়িত্ব নেওয়ার পর ব্যাংকটি থেকে ঋণ ও বন্ডের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
প্রতি বছর এসব শাখায় অডিট করা হলেও এসব ‘ভূঁইফোড়’ ঋণ গ্রহীতার বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এই পরিসংখ্যান গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক কেলেঙ্কারি ও অনিয়মের শিকার হওয়া ব্যাংক সেক্টরের নাজুক অবস্থাকে তুলে ধরেছে।
ছয় বছর ধরে স্থগিত এই বিদুৎকেন্দ্রে ঋণ দিতে নীতি শিথিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক, ফলে ওরিয়নের এই প্রকল্পে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন দেয় অগ্রণী, জনতা ও রুপালী ব্যাংক।