অস্থিরতা ও ভাঙচুর হলে কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন বিজিএমইএ সদস্যরা

শ্রম আইনের ১৩(১) ধারা অনুযায়ী মালিকরা কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।
কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন বিজিএমইএ সদস্যরা
বিজিএমইএ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান। ছবি: স্টার

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) জানিয়েছে, যেসব পোশাক কারখানা অস্থিরতা বা ভাঙচুরের শিকার হবে সেগুলো বন্ধ রাখতে পারবেন মালিকরা।

আজ রোববার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শ্রম আইনের ১৩(১) ধারা অনুযায়ী মালিকরা কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।

তিনি বলেন, 'বন্ধ কারখানার শ্রমিকরা যদি অস্থিরতা বন্ধ করে কাজে যোগ দিতে চান, তাহলে মালিকরা সেগুলো পুনরায় চালু করবেন।'

ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা করার দাবিতে পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলন অব্যাহত থাকায় আজ অন্তত ১৩০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।

সম্প্রতি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৮ হাজার টাকা থেকে ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করেছে মজুরি বোর্ড।

কিন্তু শ্রমিক ইউনিয়ন নেতারা প্রস্তাবিত নতুন মজুরি প্রত্যাখ্যান করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি শ্রমিকদের অস্থিরতা পরিহার করে কাজে ফেরার আহ্বান জানান। একইসঙ্গে তিনি কারখানাগুলো রক্ষা করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান।

Comments