শীতল এক জলাশয়ে দেখা মিলবে শান্ত জলপ্রবাহে বয়ে যাওয়া বহু প্রাচীন এক অগ্নিশিখার।
গাছের ডালে পাকা-আধাপাকা পেয়ারা, নিচে নৌকায় বসে আপনি, আর ওপরে ছায়াময় মেঘ— ভাবুন তো কেমন লাগবে?
প্রতিটি পাহাড় থেকে ঝরে পড়ছে স্নিগ্ধ জলধারা। সেই জলধারার টানে ঝরনাগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা।
১৮ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের দেবতাখুমে ভ্রমণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
`শারমিন আর আমি গত ১৭ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছি। এই সময়ে আমরা পা রেখেছি সব কটি মহাদেশের ১১৮টি দেশের সীমান্তে।’
বিশাল জলরাশি ও হাওর সংলগ্ন অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য মুগ্ধ করছে তাদের।
এখানকার জোয়ার-ভাটার খেলা, সবুজ ঘাসের বিস্তীর্ণ প্রান্তর এবং শ্বাসমূলের সমারোহ পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
প্রায় দেড়শ বছর ধরে জ্ঞানচর্চার ধারাকে এগিয়ে নিয়ে চলা এ প্রতিষ্ঠান শুধু রাজশাহীর নয়, গোটা দেশের জন্যই এক গৌরবজনক অধ্যায়।
শীতল এক জলাশয়ে দেখা মিলবে শান্ত জলপ্রবাহে বয়ে যাওয়া বহু প্রাচীন এক অগ্নিশিখার।
গাছের ডালে পাকা-আধাপাকা পেয়ারা, নিচে নৌকায় বসে আপনি, আর ওপরে ছায়াময় মেঘ— ভাবুন তো কেমন লাগবে?
প্রতিটি পাহাড় থেকে ঝরে পড়ছে স্নিগ্ধ জলধারা। সেই জলধারার টানে ঝরনাগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা।
১৮ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের দেবতাখুমে ভ্রমণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
`শারমিন আর আমি গত ১৭ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছি। এই সময়ে আমরা পা রেখেছি সব কটি মহাদেশের ১১৮টি দেশের সীমান্তে।’
বিশাল জলরাশি ও হাওর সংলগ্ন অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য মুগ্ধ করছে তাদের।
এখানকার জোয়ার-ভাটার খেলা, সবুজ ঘাসের বিস্তীর্ণ প্রান্তর এবং শ্বাসমূলের সমারোহ পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
প্রায় দেড়শ বছর ধরে জ্ঞানচর্চার ধারাকে এগিয়ে নিয়ে চলা এ প্রতিষ্ঠান শুধু রাজশাহীর নয়, গোটা দেশের জন্যই এক গৌরবজনক অধ্যায়।
সেখানে গিয়ে মনে হয়েছিল, ঘড়ির কাঁটা থমকে গেছে।
যদিও আমি সমগ্র ইউরোপেই চষে বেড়িয়েছি, এই ভ্রমণটি আমার কাছে বেশ আলাদা অভিজ্ঞতা মনে হয়েছে।