ঢাকা থেকে কুয়াকাটা কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, কোথায় খাবেন, আশপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো কীভাবে ঘুরে দেখবেন—এ নিয়ে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
ঢাকা শহরের ব্যস্ততা থেকে বেরিয়ে একটু স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে চাইলে এটি হতে পারে উপযুক্ত জায়গা।
শত শত বইয়ের দোকানের জন্য বিখ্যাত এই জায়গা।
বিশ্বের মোট বনভূমির অর্ধেকের বেশি রয়েছে মাত্র পাঁচটি দেশে।
ঢাকার সবচেয়ে দূষিত নদীগুলোর একটির এত কাছে হওয়া সত্ত্বেও, এখানকার প্লাবনভূমিগুলো এখনও আশ্চর্যজনকভাবে প্রাণবন্ত।
এই রাজবাড়ির রয়েছে সুপ্রাচীন ইতিহাস।
নদীতে চাঁদের ছায়া দেখতে দেখতে খেতে পারবেন গরম গরম ইলিশ ভাজা।
শ্রীলঙ্কায় যেতে চাইলে চটজলদি ই-ভিসা করিয়ে ফেলুন। সময়, পরিশ্রম দুইই বাঁচবে। একদিনের মধ্যে স্টিকার ভিসাও করানো যায়, তবে এজেন্টের মাধ্যমে খরচটা একটু বেশি হবে।
শহরের সীমানা পেরোতেই সবকিছু আরও শান্ত হয়ে এলো। রাস্তা সরু হয়ে গেল, মাঝে মাঝে চোখে পড়ল জংধরা চায়ের দোকান, নির্জন গ্রাম আর অনেক গরু।
শীতল এক জলাশয়ে দেখা মিলবে শান্ত জলপ্রবাহে বয়ে যাওয়া বহু প্রাচীন এক অগ্নিশিখার।
গাছের ডালে পাকা-আধাপাকা পেয়ারা, নিচে নৌকায় বসে আপনি, আর ওপরে ছায়াময় মেঘ— ভাবুন তো কেমন লাগবে?
প্রতিটি পাহাড় থেকে ঝরে পড়ছে স্নিগ্ধ জলধারা। সেই জলধারার টানে ঝরনাগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা।
১৮ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের দেবতাখুমে ভ্রমণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
`শারমিন আর আমি গত ১৭ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছি। এই সময়ে আমরা পা রেখেছি সব কটি মহাদেশের ১১৮টি দেশের সীমান্তে।’
বিশাল জলরাশি ও হাওর সংলগ্ন অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য মুগ্ধ করছে তাদের।
এখানকার জোয়ার-ভাটার খেলা, সবুজ ঘাসের বিস্তীর্ণ প্রান্তর এবং শ্বাসমূলের সমারোহ পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
প্রায় দেড়শ বছর ধরে জ্ঞানচর্চার ধারাকে এগিয়ে নিয়ে চলা এ প্রতিষ্ঠান শুধু রাজশাহীর নয়, গোটা দেশের জন্যই এক গৌরবজনক অধ্যায়।
সেখানে গিয়ে মনে হয়েছিল, ঘড়ির কাঁটা থমকে গেছে।