বাংলাদেশে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকবে—বিশ্ব আদিবাসী দিবসে এটাই তাদের প্রত্যাশা।
ইতিহাসের পীড়ন হচ্ছে, একসময় নিজ দল ও দলের সরকারেও তাকে ব্রাত্য হতে হয়। মন্ত্রিসভা থেকে সরে দাঁড়াতেও হয়। তারপর নিয়তিই তাকে টেনে নিয়ে যায় মৃত্যুঘাতে। মাত্র ৫০ বছর বয়সে জেলখানায় সতীর্থ আর তিনজন...
নদীবিধৌত ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলা বিদ্রোহীদের জন্য একটি প্রাকৃতিক আশ্রয়স্থল ছিল।
নিয়ম করে চুয়াত্তরেও ঈদ এসেছিল। কিন্তু দুর্ভিক্ষের মাঝে অনাহারী-অর্ধাহারী মানুষের কাছে সে ঈদ উৎসবমুখর ছিল না।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
মুক্তিযুদ্ধে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গলের বাঙালি সুবেদার আফতাব আলীর নেতৃত্বে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের জনপদে গড়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য এক আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। যা আফতাব বাহিনী নামে পরিচিত।
কিংবদন্তিতুল্য এই মানুষটি দিনাজপুরে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ‘জর্জ ভাই’ নামে।
‘নেতাজী’। তিন অক্ষরের এই পদবীটা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মসনদ কাঁপানোর জন্য যথেষ্ট ছিল। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিৎস উইলিয়াম হল থেকে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে তিনি হয়েছিলেন চতুর্থ অথচ ইংরেজ প্রশাসনের...
মুক্তিযুদ্ধে আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার প্রথমে ছিলেন ২ নম্বর সেক্টরের সহ-অধিনায়ক। পরে ২ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার হন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব ও নেতৃত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে...
মুক্তিযুদ্ধে হারুন আহমেদ চৌধুরী ছিলেন অগ্রভাগের সৈনিক। তার অসামান্য নেতৃত্বে কাপ্তাই থেকে গড়ে উঠেছিল প্রতিরোধ যুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীর...
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ খাজা নিজামউদ্দিন ভূঁইয়া ছিলেন ৪ নম্বর সেক্টরের জামালপুর সাব সেক্টরের সেকেন্ড ইন কমান্ড। পরবর্তীতে তিনি এই সাব সেক্টরের কমান্ডারও হয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব ও অসীম...
মুক্তিযুদ্ধে আবদুস সালেক চৌধুরী ছিলেন ২ নম্বর সেক্টরের অধীনে সালদা নদী সাব সেক্টরের কমান্ডার। অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীর উত্তম খেতাবে তার সনদ নম্বর ১২।
তার জীবনকে বলা যায় সংগ্রাম বা বিপ্লবের প্রতিচ্ছবি। যে জীবন কেবলই সংগ্রামের। বলা হয়, মানুষ জীবনের দুটি পিঠই দেখে, কিন্তু রণেশ দাশগুপ্তের জীবন মুদ্রার এক পিঠ। যার সংগ্রাম কখনো শেষ হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধে এ এন এম নূরুজ্জামান ছিলেন ৩ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তিনি বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত হন। তার সনদ নম্বর ১০।
মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ আবু তাহের ছিলেন ১১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। বীর উত্তম খেতাবে তার সনদ নম্বর ৯। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর ছিলেন ৮ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব ও নেতৃত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীর উত্তম খেতাবে তার সনদ নম্বর ৮।
মুক্তিযুদ্ধে খালেদ মোশাররফ ছিলেন ২ নম্বর সেক্টর এবং কে ফোর্সের কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীরউত্তম খেতাবে তার সনদ নম্বর ৭।