এই মুহূর্তে একটি বিমূর্ত সত্তা, জাতি, ভারতকে শাসন করছে।
কবি কি লিখবেন, কীভাবে লিখবেন— সে স্বাধীনতা কবির।
তাদের পক্ষ বলছি.. হে রাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ আপনারা কি গোবিন্দপুরের তাঁতিদের আর্তনাদ শুনতে পাচ্ছেন?
বার্লিনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
এখানে বই, সিনেমা, গান, ছবির প্রদর্শনী কী হচ্ছে এসব নিয়ে কনসার্ন নেই কারো।
প্যারিসে থাকাকালে দার্শনিক ও লেখক অঁদ্রে মালরো ও সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সঙ্গে তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। সেসব সুখস্মৃতি তার আনন্দ অর্জন।
কবরীর জীবনে সবচেয়ে বড়ো বিপত্তি ঘটে শামীম ওসমানের মতো খলনায়কের সাথে তাঁর প্রতিনিয়ত টিকে থাকার ধন্ধ।
গ্রামজুড়ে উৎসবের আমেজ। মেলা উপলক্ষে গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই অতিথিরা বেড়াতে এসেছেন।
১৯৯০ সালে পেরুর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়েছিলেন মারিও বার্গাস ইয়োসা।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
২ মে পেয়ারা বাগানকে ১ নম্বর ফ্রন্ট এরিয়া ও ভিমরুলিকে সদর দপ্তর করে পূর্ববাংলার জাতীয় মুক্তিবাহিনীর কেন্দ্রীয় ঘাঁটি স্থাপন করা হয়। প্রশিক্ষণের জন্য ভিমরুলিতে খোলা হয় সামরিক স্কুল।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
মুক্তিযুদ্ধে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গলের বাঙালি সুবেদার আফতাব আলীর নেতৃত্বে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের জনপদে গড়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য এক আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। যা আফতাব বাহিনী নামে পরিচিত।
কিংবদন্তিতুল্য এই মানুষটি দিনাজপুরে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ‘জর্জ ভাই’ নামে।
চাঁদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরের বিশাল এক অঞ্চল জুড়ে গড়ে উঠা আঞ্চলিক বাহিনীটি পরিচিত ছিল পাঠান বাহিনী নামে।
মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই মানিকগঞ্জসহ ঢাকার উত্তরাংশে বিস্তৃত এক অঞ্চলজুড়ে গড়ে উঠেছিল স্বতন্ত্র এক আঞ্চলিক বাহিনী। অবসরপ্রাপ্ত বাঙালি সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আবদুল হালিম চৌধুরীর নেতৃত্বে গড়ে ওঠা...
‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত নারী শিল্পীদের নিয়ে ১০ দিনব্যাপী এই আয়োজন।’
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী হতে চেয়েছিলেন মূলত লেখক। কিন্তু সার্বক্ষণিক লেখক বলতে আমরা যা বুঝি তা হয়তো তিনি হননি। তবে তার লেখক সত্তা অন্য পরিচয়গুলোকে কিঞ্চিত হলেও ম্লান করেছে, সন্দেহ নেই।
একজন সৃজনশীল মানুষ কর্ম দিয়ে দেশ, জাতি ও পৃথিবীর জন্য যা কিছু করে যান, তা কোনোভাবেই মূল্য দিয়ে পরিশোধ করা সম্ভব নয়। এ কারণে কেবল তাদেরকে পুরস্কৃত করলেই হবে না, রাষ্ট্রকে পুরস্কার প্রদানের পাশাপাশি...
মুন্সিগঞ্জে ১১ বছরে ঐতিহাসিক ১২ মূর্তি উদ্ধার, একটিরও স্থান হয়নি জাদুঘরে
‘২০ বছর আগে প্রথম তার বুকে পেসমেকার বসানো হয়।’
আমাদের চেনা বিশিষ্টজনদের জীবনে ঘটে যাওয়া কোরবানিকেন্দ্রিক কিছু ঘটনা নিয়ে এই আয়োজন।
ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য ঈদ উৎসবের ঐক্য-ভাতৃত্ববোধকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
১৯৫৫ সালে ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হজে গিয়েছিলেন। সেবার মক্কায় অবস্থিত তার নানীর প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা পরিদর্শন করেন তিনি।
এই আয়োজন কৈশোরের স্মৃতি নাড়া দিয়েছে। এটা চলতে থাকলে আরো অগণিত পাঠক তৈরী হবে
স্বাধীনতা অর্জন ও দেশপ্রেমে সচেতনতা সৃষ্টিতে আমাদের সঙ্গীত শিল্পী, গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালকদের অবদানের ফলেই আমাদের দেশাত্মকবোধক গান-এর ভান্ডার খুবই সমৃদ্ধ।