ফররুখ আহমদ তার কাব্যভাষা নির্মাণে সমকালীন বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের সঙ্গে একটি নীরব সংলাপে লিপ্ত ছিলেন।
নগুগি ওয়া থিয়োগোর সাহিত্য ও চিন্তাধারা নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামের এক অসামান্য দলিল। তার সমাজবোধ শুধুমাত্র আফ্রিকার ভৌগলিক সীমারেখায় আবদ্ধ নয়, বরং তা বিশ্বজুড়ে শোষিত ও বঞ্চিত সব মানুষের...
দেশভাগের ইতিহাস পড়ার ক্ষেত্রে মুসলিমদের প্রচলিত দৃশ্যায়নে চিড় ধরিয়েছেন ভারতীয় লেখক জয়া চ্যাটার্জী।
নদীবিধৌত ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলা বিদ্রোহীদের জন্য একটি প্রাকৃতিক আশ্রয়স্থল ছিল।
পুরস্কারের অর্থমূল্য এক লাখ টাকা, সঙ্গে দেওয়া হবে সম্মাননা স্মারক ও উত্তরীয়।
কাজী নজরুল ইসলামের লেখনী সমাজ পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে কাজ করে অবিরত।
‘সেলিম আল দীন সাহিত্য পুরস্কার ২০২৫’ পেয়েছেন লেখক সলিমুল্লাহ খান।
শতবর্ষে বাংলা একাডেমির এ আলোচনা সরদার ফজলুল করিম—মূল্যায়নের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা তৈরি করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
মুস্তাফা জামান আব্বাসী উত্তরাধিকার সূত্রেই গানের নতিজা বহন করছেন তার রক্তে।
গ্রামজুড়ে উৎসবের আমেজ। মেলা উপলক্ষে গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই অতিথিরা বেড়াতে এসেছেন।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
২ মে পেয়ারা বাগানকে ১ নম্বর ফ্রন্ট এরিয়া ও ভিমরুলিকে সদর দপ্তর করে পূর্ববাংলার জাতীয় মুক্তিবাহিনীর কেন্দ্রীয় ঘাঁটি স্থাপন করা হয়। প্রশিক্ষণের জন্য ভিমরুলিতে খোলা হয় সামরিক স্কুল।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
মুক্তিযুদ্ধে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গলের বাঙালি সুবেদার আফতাব আলীর নেতৃত্বে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের জনপদে গড়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য এক আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। যা আফতাব বাহিনী নামে পরিচিত।
কিংবদন্তিতুল্য এই মানুষটি দিনাজপুরে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ‘জর্জ ভাই’ নামে।
চাঁদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরের বিশাল এক অঞ্চল জুড়ে গড়ে উঠা আঞ্চলিক বাহিনীটি পরিচিত ছিল পাঠান বাহিনী নামে।
‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত নারী শিল্পীদের নিয়ে ১০ দিনব্যাপী এই আয়োজন।’
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
এই সময়ের সঙ্গে অনেক প্রাসঙ্গিক। চরিত্রগুলো সংকটের কথা বলে।
নিজেদের দেশের ঐতিহ্য এবং ইতিহাসকে শুদ্ধভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে পৌঁছে দিতে আমাদের সংস্কার এবং সংরক্ষণের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে পারি।
বিপ্লব পরবর্তী সাহিত্য সংস্কৃতির বড় অর্জন—নিজেদের দিকে, জন্মভূমি, মাটি ও মানুষের কাছে ফেরা। শিল্পী-সংস্কৃতিকর্মীর কাছে এটাই বিপ্লবের ফসল।
এ শহর অন্ধ ভীষণ সময়কালে তবুও মুখর মিছিল যুদ্ধ হলে নেচে যায় শিরায় শিরায় যৌথ প্লাবন এ শহর রক্ত এবং ঘামের ভ্রমণ
আমাদের কবি লেখক সাংবাদিকদের একটা বড় অংশ স্বৈরাচার সরকারকে সমর্থন দিয়েছে।
গণঅভূত্থানের পর আমরা যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম সে বাংলাদেশের পথে আমরা কিন্তু হাঁটছি না। এ দায় হলো লেখক-কবি সমাজের।
বায়ান্ন থেকে চব্বিশ-রক্তবন্যায় বিজয় এসেছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ললাটের লিখন বদলায়নি।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
লাইনগুলো প্রমাণ করে যে, প্রতিটি বিপর্যয়ই নতুন আশার জন্ম দেয়। মোসাবের সাহিত্য প্রতিরোধের এক নিঃশব্দ অথচ প্রভাবশালী কণ্ঠস্বর
সংহতি প্রকাশন থেকে প্রকাশিত বইটি মূলত বিচ্ছিন্ন সেসব চিন্তার সাথেই পরিচয় করিয়ে দেবে, যেগুলো এই সময়ের পরম্পরা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।