চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে গাড়ি চললেও ভাঙা সড়কে দুর্ভোগ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে গাড়ি চললেও ভাঙা সড়কে দুর্ভোগ
সকাল থেকে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তায় রাস্তা সংস্কার করতে দেখা গেছে। ছবি: স্টার

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় আবারও যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। তবে বন্যার কারণে ভেঙে যাওয়া সড়কে চলাচল করতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। 

আজ বৃহস্পতিবার ভোরে পানি নেমে গেলে মহাসড়কে যানচলচল স্বাভাবিক হয়। 

সকাল থেকে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তায় রাস্তা সংস্কার করতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, মহাসড়ক থেকে পানি সরে গেলেও এখন পানিবন্দি ৩ উপজেলার অন্তত ৮০ হাজার পরিবার। তবে এখনো পানির নিচে তলিয়ে আছে চট্টগ্রামের কেরাণীহাট থেকে বান্দরবানমুখী সড়ক। ফলে ওই সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।

সড়কের পাশে থাকা দোকানপাট খুলতে শুরু করলেও বেচা-কেনা বন্ধ হয়ে আছে। দোকানে জমে থাকা পানি সরানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের।

স্থানীয়রা জানান, পানি নেমে গেলেও ভোগান্তি কমেনি। এখনো বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। তবে রাত থেকে মোবাইলের নেটওয়ার্ক চালু হয়েছে। রাস্তাঘাটের বিভিন্ন স্থানে খানা খন্দের কারণে যান চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। 

দোহাজারী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খান মো. এরফান জানান, ভোর সাড়ে ৩টার দিকে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়। মূল সড়কে এখন কোথাও পানি নেই। সড়কে নষ্ট হয়ে আটকে পড়া যানবাহন সরিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি সংস্কার করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপপরিচালক আব্দুল হালিম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'চট্টগ্রামে তেমন ক্ষতি হয়নি। বান্দরবানে আকস্মিক এই বন্যার ফলে কিছু ক্ষতি হয়েছে। কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আমরা সেটা অ্যাসেসমেন্টের চেষ্টা করছি।'
 

Comments

The Daily Star  | English

Sada Pathor Looting: Admin officials, law enforcers involved

Some government officials  including members of law enforcement agencies were involved in the rampant looting of stones from Bholaganj’s Sada Pathor area, found a probe committee of the Sylhet district administration.

6h ago