বিএনপি আমলে প্রণীত ‘দ্রুত বিচার আইন’ স্থায়ী করবে সরকার

২০০২ সালে বিএনপি সরকারের আমলে আইনটি প্রথম প্রণয়ন করা হয়েছিল। 
ঈদুল আজহার ছুটি

'আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার)' সংক্রান্ত আইন স্থায়ী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। 

আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, সংশোধন প্রস্তাবটি জাতীয় সংসদে পাশ হলে বহুল আলোচিত এ আইনের মেয়াদ ধাপে ধাপে বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না। 

২০০২ সালে বিএনপি সরকার আমলে আইনটি প্রথম প্রণয়ন করা হয়েছিল। 

আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে দ্রুত বিচার (সংশোধন) আইন ২০২৪ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। 

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, দ্রুত বিচার আইন করার পর এর মেয়াদ ছিল ২ বছর। পরে কয়েক ধাপে আইনটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল এর মেয়াদ শেষ হবে। 

তিনি বলেন, 'আইনটিকে স্থায়ী আইন হিসেবে গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এখন থেকে আর এর মেয়াদ বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না।'

Comments